দফাগুলো হলো, ১. ২০১৩ সনের ইটভাটা নিয়ন্ত্রন আইনের জিগজ্যাগ ভাটা বৈধ পদ্ধতির উল্লেখ থাকলেও উক্ত আইনের ৮(৩) (ঙ) এবং ৮ (৩) (খ) উপ-ধারায় দুরত্ব নির্দিষ্টকরণের কারণে দেশের কিছু জিগজ্যাগ ইটভাটার মালিকগণ ছাড়পত্র ও লাইসেন্স পাচ্ছেন না।
ইতোমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর হাইব্রিড কিলুন এবং ট্যানেল কিলুন এর ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ এলাকার দুরত্ব ১ হাজার মিটারের পরিবর্তে ৪’শ মিটার নির্ধারণ করেছে। সুতরাং আমাদের জিগজ্যাগ ভাটার জন্য উক্ত আইনের ৮ (৩) (৪) ধারায় নিষিদ্ধ এলাকার পুরত্ব ৪০০ মিটার এবং আইনের ৮ (৩) (খ) এ বনের দুরত্ব ৭’শ মিটার করে লাইসেন্স ও ছাড়পত্র পাওয়ার জন্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিপত্র জারীর মাধ্যমে পরিচালনা করার সুযোগ প্রদানের আবেদন।
২. জিগজ্যাগ ইটভাটায় কোন প্রকার হয়রানী বা মোবাইল কোর্ট করা যাবে না, তা না হলে আমরা ভ্যাট টেক্স দেয়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবো। ৩. কোন ইটভাটা বন্ধ করতে হলে সরকারিভাবে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিয়ে বন্ধ করতে হবে। ৪. মাটি কাটার জন্য ডিসির প্রত্যয়নপত্র নেয়ার বিধান বাতিল করতে হবে।
৫. পরিবেশগত ছাড়পত্র, ডিসি লাইসেন্স, ফায়ার সার্ভিস লাইসেন্স, ট্রেড লাইসেন্সসহ অন্যান্য কাগজপত্রাদি ইস্যু/নবায়নেয় সময় কেন্দ্রীয় ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির প্রত্যয়নপত্র বাধ্যতামূলক ভাবে জমা দেয়ার বিধান করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার অনুরোধ।
৬. ইটভাটাকে শিল্প হিসাবে ঘোষনা দেয়ার দাবী ও ৭. ইটভাটা পরিচালনায় দীর্ঘ মেয়াদী পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা প্রনয়ন করতে হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক- মহিউদ্দিন আল আজাদ, ই-মেইল: trenadinews@gmail.com, মোবাইল-০১৭১৭-৯৯২০০৯
Copyright © 2025 সাপ্তাহিক ত্রিনদী. All rights reserved.