ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কচুয়ায় বৃদ্ধাকে হত্যার ঘটনায় একজন গ্রেফতার, মোবাইল উদ্ধার

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
  • ১০৮ Time View

কচুয়া উপজেলায় বসতঘরে ঢুকে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম (৬৫) কে হত্যার ঘটনায় আবদুল কাদের (১৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে নিহত মমতাজ বেগমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। শুক্রবার বিকালে গ্রেফতারকৃত আবদুল কাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়।

আবদুল কাদের উপজেলার ১১ নং গোহট দক্ষিণ ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের জামশেদের ছেলে। বুধবার দিবাগত রাতে চাপাতলী গ্রামের প্রধানীয়া বাড়ীতে বৃদ্ধাকে রক্তাক্ত জখম ও শ্বাসরোধে হত্যা করে পাতার স্তুপে রাখা হয়। এ ঘটনায় ছেলে সোহেল প্রধানীয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের বিবাদী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার রাতে বসতঘরে একা ছিলেন বৃদ্ধা। তার ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় এসে তার মাকে খুঁজে পায়নি। বাসার দরজা খোলা ও বসতঘরের কক্ষগুলো রক্তাক্ত ছিল। পরে রাতে খোাঁজাখোঁজির পর রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তুপে ঢেকে রাখা মরদেহ দেখতে পায় এলাকাবাসী।

কচুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, এটি পরিকল্পিত একটি হত্যা কান্ড। গ্রেফতারকৃত আবদুল কাদেরের কাছে বৃদ্ধার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। আদালতে রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে। তাকে রিমান্ডে এনে এই ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে হাইমচর উপজেলায় প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

কচুয়ায় বৃদ্ধাকে হত্যার ঘটনায় একজন গ্রেফতার, মোবাইল উদ্ধার

Update Time : ১২:০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

কচুয়া উপজেলায় বসতঘরে ঢুকে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম (৬৫) কে হত্যার ঘটনায় আবদুল কাদের (১৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে নিহত মমতাজ বেগমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। শুক্রবার বিকালে গ্রেফতারকৃত আবদুল কাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়।

আবদুল কাদের উপজেলার ১১ নং গোহট দক্ষিণ ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের জামশেদের ছেলে। বুধবার দিবাগত রাতে চাপাতলী গ্রামের প্রধানীয়া বাড়ীতে বৃদ্ধাকে রক্তাক্ত জখম ও শ্বাসরোধে হত্যা করে পাতার স্তুপে রাখা হয়। এ ঘটনায় ছেলে সোহেল প্রধানীয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের বিবাদী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার রাতে বসতঘরে একা ছিলেন বৃদ্ধা। তার ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় এসে তার মাকে খুঁজে পায়নি। বাসার দরজা খোলা ও বসতঘরের কক্ষগুলো রক্তাক্ত ছিল। পরে রাতে খোাঁজাখোঁজির পর রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তুপে ঢেকে রাখা মরদেহ দেখতে পায় এলাকাবাসী।

কচুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, এটি পরিকল্পিত একটি হত্যা কান্ড। গ্রেফতারকৃত আবদুল কাদেরের কাছে বৃদ্ধার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। আদালতে রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে। তাকে রিমান্ডে এনে এই ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।