• শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
পুলিশ প্রশাসনের কোন দপ্তরে ঘুষ বা দুর্নীতি থাকবে না-পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব চাঁদপুর সদর থানায় ঢুকে পুলিশ কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করলেন শিক্ষার্থীরা, ওসি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি চাঁদপুরে ৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড, শহরে জলাবদ্ধতা পুলিশ সুপারেরর সাথে বৈশম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সাথে সদর উপজেলা ইউএনও’র মতবিনিময় সভা চাঁদপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কচুয়ায় রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার নোয়াখালীর সাবেক এমপি স্ত্রী ও সন্তানসহ আটক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চান কিনা রয়টার্সের প্রশ্নের জবাবে যা বললেন নাহিদ কচুয়ায় সড়কে যানজট নিরসনে স্কাউট সদস্য ও সাধারন শিক্ষার্থী

হাজীগঞ্জে বানরের উৎপাতে অতিষ্ঠ গ্রামবাসী

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের বাকিলা ইউনিয়নের সন্না গ্রামের লোকজন একটি বানরের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। গত একমাস যাবৎ গ্রামবাসী বানরের যন্ত্রণার শিকার হলেও এর কোন সমাধান হচ্ছে না। তবে মানুষকে যন্ত্রণা দিলেও এখন পর্যন্ত বানরটি কাউকে আঘাত করেছে, এমন খবর পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, মধ্য বয়স্ক বানরটি কোথা থেকে এ গ্রামে এসেছে তা কারো জানা নেই। রাত-দিন প্রতিনিয়ত মানুষের বাড়ি-ঘরে বিচরণ করে থাকে। এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি, এক গাছ থেকে অন্য গাছ, সারাক্ষণ দৌড়াদৌড়ি করেই চলছে বানরটি। গাছের ফল আধা-পাকা হলেই সে আপন মনে খেয়ে নেয়।

এছাড়া শিশুদের দেখলেই বানরটি ছুটে আসে। এতে শিশুরা সবসময় ভয়ে অতিষ্ট থাকে। টিনের চালে দৌঁড়াদৌঁড়ি করে মানুষের রাতের ঘুম হারাম করে। তার ভয়ে রাত-বিরাতে অনেক মানুষ ঘর থেকেও বের হতে ভয় পাচ্ছে। দিনের বেলায় খাবার জাতীয় কোন কিছু রোদে দেওয়া যাচ্ছেনা। সবসময় পাহারায় থাকতে হয়।

হঠাৎ করে এসে ছোঁ মেরে খাবার নিয়ে যায় বানরটি। দিনে দিনে তার উৎপাত বেড়েই চলছে। এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছেন গ্রামবাসী। আবার বানরটিকে নিয়ে দুষ্টু কিশোর-যুবকেরা খেলায় মেতে উঠে। তাকে দেখলেই অনেকে খাবার দেয়, তখন সে দৌঁড়ে এসে খাবার নিয়ে গাছে উঠে যায়।

গ্রামের বাসিন্দা হোসেন মোল্লা লিটন জানান, বানরটির কারণে বাড়িতে গাছের কোন ফল খেতে পারিনা। ফল পাকার আগেই সে খেয়ে নেয়। সারাদিন এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ি, এক গাছ থেকে আরেক গাছে ছুটে বেড়ায়। অর্থ্যাৎ সে বিরামহীন রাজত্ব করেই যাচ্ছে।

একই গ্রামের বাসিন্ধা সমীর বর্ধন জানান, রাতে বিকট শব্দ করে ঘরের চালে হাঁটাহাঁটি করে। এতে ঘুম ভেঙ্গে যায়। আবার অনেক সময় ভয়ে রাতে-বিরাতে ঘর থেকে বের হতে পারিনা।

এ বিষয়ে উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. তাজুল ইসলাম জানান, বানরটি স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে ধরে দিলে আমরা কুমিল্লার লালমাই বন বিভাগের উদ্যানে ছেড়ে দিতে পারি। অপর এক প্রশ্নে তিনি বলেন, বানরটি ধরতে হলে ঢাকা থেকে লোক আনতে হবে। যা কিছুটা ব্যয়বহুল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০