ঢাকা 1:01 pm, Sunday, 3 August 2025

মুজিব শতবর্ষে চতুর্থ দফায় হাজীগঞ্জে ঘর পেলো আরো ৫জন

  • Reporter Name
  • Update Time : 07:21:24 pm, Wednesday, 22 March 2023
  • 11 Time View

মোহাম্মদ উল্যাহ বুলবুল:
মুজিব শতবর্ষে চতুর্থ দফায় এবার হাজীগঞ্জ উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেয়েছে আরো ৫টি গৃহহীন পরিবার।

এ নিয়ে হাজীগঞ্জ উপজেলায় ঘর পেলো ৪৯জন গৃহহীণ পরিবার।

এ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাজীগঞ্জে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন। বুধবার সকাল ১০টা থেকেই হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী মাইনুদ্দীন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দিলরুবা খানম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌ. জাকির হোসেন’সহ প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ ও উপকারভোগী থেকে শুরু করে অন্যরা যোগ দেন।

এবার দুই শতক করে জমি ও ঘর পেয়ে গৃহহীনরা অনেক খুশি।

তারা বলেন, কখনো ভাবতেই পারিনি বদলা খেটে বা পরের কাজ করে নিজের জমি ও ঘর হবে। এখন আর ভাড়ার টাকা গুনতে হবে না। এ টাকায় সন্তানদের পড়ালেখার খরচ জোগাতে পারব।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

মতলব পৌর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

মুজিব শতবর্ষে চতুর্থ দফায় হাজীগঞ্জে ঘর পেলো আরো ৫জন

Update Time : 07:21:24 pm, Wednesday, 22 March 2023

মোহাম্মদ উল্যাহ বুলবুল:
মুজিব শতবর্ষে চতুর্থ দফায় এবার হাজীগঞ্জ উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেয়েছে আরো ৫টি গৃহহীন পরিবার।

এ নিয়ে হাজীগঞ্জ উপজেলায় ঘর পেলো ৪৯জন গৃহহীণ পরিবার।

এ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাজীগঞ্জে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন। বুধবার সকাল ১০টা থেকেই হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী মাইনুদ্দীন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দিলরুবা খানম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌ. জাকির হোসেন’সহ প্রশাসনের কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ ও উপকারভোগী থেকে শুরু করে অন্যরা যোগ দেন।

এবার দুই শতক করে জমি ও ঘর পেয়ে গৃহহীনরা অনেক খুশি।

তারা বলেন, কখনো ভাবতেই পারিনি বদলা খেটে বা পরের কাজ করে নিজের জমি ও ঘর হবে। এখন আর ভাড়ার টাকা গুনতে হবে না। এ টাকায় সন্তানদের পড়ালেখার খরচ জোগাতে পারব।