শিরোনাম:
হাজীগঞ্জে তালুকদার এন্টারপ্রাইজের উদ্বোধন চাঁদপুর শহর জামায়াতের মোটরসাইকেল শোভাযাত্রায় ব্যাপক আলোড়ন জুময়ার খুৎবায় সুদ-ঘুষের বিরুদ্ধে বয়ান : ইমামকে চাকুরিচ্যুত করার চেষ্টার অভিযোগ! র‌্যাবের অভিযানে ১১৯ কেজি গাঁজা’সহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি-কচুয়ায় ডাকাত আতঙ্ক নির্ঘুম রাত চাঁদপুর সদরের চান্দ্রায় কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা গর্ভবতী শাশুড়ি’কে বিয়ে করে লজ্জার হাত থেকে বাঁচলেন জামাই হাজীগঞ্জে সোনালী ব্যাংকের পদোন্নতিপ্রাপ্ত ম্যানেজার আমিনুল ইসলামকে সংবর্ধনা প্রদান শাহরাস্তিতে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলন কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের সকর কার্যক্রম বন্ধ

জামিন পেলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ছয় মাসের দণ্ড পাওয়া নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার শীর্ষ কর্মকর্তার জামিনের মেয়াদ আবারও বাড়ানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) কাকরাইলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করা হলে চারজনের জামিন ৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

ড. ইউনূসসহ চার আসামিই আজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি নিয়ে বিচারক সময় বাড়ানোর আদেশ দেন।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের করা মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে গত ১ জানুয়ারি রায় দেয় ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত।

সাজাপ্রাপ্ত অপর তিনজন হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান। পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে গত ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন ইউনূসসহ চারজন। শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল ওই আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে এবং তৃতীয় শ্রম আদালতের দেওয়া রায় ৩ মার্চ পর্যন্ত স্থগিত করে চারজনকে জামিন দেয়। ৩ মার্চ ফের শুনানি শেষে জামিনের সময় পরবর্তী তারিখ ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। ১৬ মার্চ ফের শুনানি শেষে জামিনের মেয়াদ ২৩ মে পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এরপর আজ আবারও জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হলো।

২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করা হয়। গত বছরের ৬ জুন মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। গত বছরের ২২ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়, যা শেষ হয় ৯ নভেম্বর। গত ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, শ্রমআইন ২০০৬ ও শ্রমবিধিমালা ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক বা কর্মচারীদের শিক্ষানবিশকাল পার হলেও তাদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক বা কর্মচারীদের মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি, ছুটি নগদায়ন ও ছুটির বিপরীতে নগদ অর্থ দেওয়া হয়নি। গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। লভ্যাংশের ৫ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন অনুযায়ী গঠিত বিলে জমা দেয়া হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১