আসন্ন শাহরাস্তি পৌরসভা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে উপজেলা যুবলীগের সাবেক সফল আহবায়ক আহসান মঞ্জুরুল ইসলাম জুয়েল সভাপতি প্রার্থী হতে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে তিনি ডেলিগেটর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে মতবিনিময়সভা করেছেন।
এ নিয়ে দলীয় কাউন্সিলরদের পাশা-পাশি বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন দলের কর্মী-সমর্থকেরা।
শাহরাস্তি পৌরসভার নোয়াগাঁও গ্রামের মরহুম নজিবুল হক চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র আহসান মঞ্জুরুল ইসলাম জুয়েল ছাত্রজীবন হতেই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ করে রাজনীতি করে আসছেন। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ও একজন সফল ব্যবসায়ী।
রাজনৈতিক জীবনে ১৯৮৯ সালে মেহের দক্ষিণ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, ১৯৯১ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, ১৯৯৫ সালে শেরপুর সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য, ২০০৪ সালে শাহরাস্তি উপজেলা যুবলীগের সদস্য, ২০১২ সালে উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক পরে নিষ্ঠার সাথে শাহরাস্তি উপজেলা যুবলীগের আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন।
এ যুবলীগ নেতা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার জন্য নেতা-কর্মীদের সাথে দলের জন্য একনিষ্ঠভাবে কাজ করছেন।
করোনাকালিন সময়ে চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) আসনের সংসদ সদস্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এমপিরে নির্দেশক্রমে এলাকার মানুষের পাশে সাহায্য সহযোগিতার হাত বাড়ান।
প্রার্থী হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে দলীয় কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ ও বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়ে আসছি।
জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা, দক্ষিণ এশিয়ার সফল রাজনীতিবিদ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একজন অনুগত কর্মী হয়ে এ অঞ্চলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় জননন্দিত নেতা, শাহরাস্তি-হাজীগঞ্জের গনমানুষের আস্থার ঠিকানা, মহান মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এমপি মহোদয়ের সাথে থেকে রাজনীতি করে আসছি। তাঁর হাতকে আরও শক্তিশালী করতে দলীয় নেতাকর্মীদের আরও সুসংহত করার প্রয়াসে আমি পৌরসভা আওয়ামীলীগের নেতৃত্বের লড়াইয়ে নিজের নাম ঘোষণা করেছি।