শিরোনাম:
আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া যাবেনা, অপরাধীদের বিচার রাষ্ট্র করবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক টঙ্গীতে সেই দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কু পিয়ে হ ত্যা করেছে তাদের মা নোয়াদ্দা শুহাদায়ে কারবালা জামে মসজিদের কমিটি গঠন হাজীগঞ্জে ব্যবসায়ী, পরীক্ষার্থী ও জানমালের ক্ষতিসাধন ঠেকাতে মেলা বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

মেলার নামে অনিয়ম, চাঁদাবাজী এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতির দায় বিএনপি বহন করবে না-আলহাজ্ব ইমাম হোসেন দেশগাঁও জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ  হাজীগঞ্জে সাড়ে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ হাজীগঞ্জের রামপুরে সংঘর্ষে রণক্ষেত্র, জড়িয়ে পড়লো কয়েকটি গ্রাম হাজীগঞ্জে সিগারেট পান করাকে কেন্দ্র করে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ: আহত অর্ধশতাধিক উৎসবমূখর পরিবেশে হাজীগঞ্জে পালিত হচ্ছে ঈদুল ফিতর উৎসবমুখর পরিবেশে চাঁদপুরেও উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল ফিতর

মেক্সিকোর পেড্রো হুয়ামেলুলা শহরের মেয়র একটি কুমিরকে বিয়ে করলেন

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : রবিবার, ২ জুলাই, ২০২৩

অনলাইন নিউজ ডেস্ক :

দর্শকেরা হাততালি দিচ্ছিলেন, নাচ করছিলেন। এমন উৎসবমুখর পরিবেশে মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলের ছোট একটি শহরের মেয়র একটি কুমিরকে বিয়ে করলেন। ঐতিহ্যবাহী আচার-আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে মেয়ে কুমিরটিকে মেয়রের বিয়ে করার উদ্দেশ্য হলো নগরবাসীর জন্য সৌভাগ্য নিয়ে আসা।

ঘটনাটি ঘটেছে মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলের চোন্টাল আদিবাসী–অধ্যুষিত সান পেড্রো হুয়ামেলুলা শহরে। শহরটির মেয়রের নাম ভিক্টর হুগো সোসা। তিনি অ্যালিসিয়া অ্যাড্রিয়ানা নামের মেয়ে কুমিরকে বিয়ে করেছেন।

বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার সময় মেয়র সোসা বলেন, তিনি কনের (কুমির) দায়িত্ব গ্রহণ করছেন। কারণ, তাঁরা পরস্পরকে ভালোবাসেন। ভালোবাসাটা গুরুত্বপূর্ণ। ভালোবাসা ছাড়া বিয়ে করা যায় না। তিনি রাজকুমারীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন।

প্রায় ২৩০ বছর আগে একটি বিয়ের মাধ্যমে এলাকাটিতে দুটি আদিবাসী গোষ্ঠীর মধ্যে শান্তি এসেছিল। একটি আদিবাসী গোষ্ঠীর নাম চোন্টাল, অপরটি হুয়াভ। সেই ঘটনাকে স্মরণ করে এত বছর ধরে একজন পুরুষ মানুষের সঙ্গে একটি নারী কুমিরের বিয়ে হয়ে আসছে।

বিয়ে উপলক্ষে কুমিরটিকে ‘নববধূর’ সাজে সাজানো হয়। বিয়ের আগে কুমিরটিকে ঘরে ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। উদ্দেশ্য—নগরবাসী যাতে তাকে দুই বাহুতে নিয়ে নাচতে পারে। বিয়ের আগে দুর্ঘটনা এড়াতে কুমিরটির মুখ বেঁধে রাখা হয়। পরে তাকে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার জন্য শহর মিলনায়তনে যাওয়া হয়।

আচার-আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে স্থানীয় এক জেলে তাঁর জাল ছুড়ে মারেন। তিনি সুর করে প্রার্থনা করেন। প্রার্থনায় বলা হয়, এ বিয়ের ফলে যেন একটা ভালোসংখ্যক মাছ ধরা পড়ে, যার মধ্য দিয়ে শহরে সমৃদ্ধি, ভারসাম্য ও শান্তি আসে।

বিয়ের পর মেয়র তাঁর নববধূকে নিয়ে ঐতিহ্যবাহী সংগীতের সুরে নাচ করেন। তিনি এএফপিকে বলেন, ‘আমরা খুশি। কারণ, আমরা দুটি সংস্কৃতির মিলন উদ্‌যাপন করি। মানুষ সন্তুষ্ট।’ নাচের গতি কমে আসার পর কুমিরটিকে চুম্বন করেন মেয়র।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০