• রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চাঁদপুর সদর থানায় ঢুকে পুলিশ কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করলেন শিক্ষার্থীরা, ওসি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি চাঁদপুরে ৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড, শহরে জলাবদ্ধতা পুলিশ সুপারেরর সাথে বৈশম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সাথে সদর উপজেলা ইউএনও’র মতবিনিময় সভা চাঁদপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কচুয়ায় রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার নোয়াখালীর সাবেক এমপি স্ত্রী ও সন্তানসহ আটক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চান কিনা রয়টার্সের প্রশ্নের জবাবে যা বললেন নাহিদ কচুয়ায় সড়কে যানজট নিরসনে স্কাউট সদস্য ও সাধারন শিক্ষার্থী বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের স্বরণে দশানী এলাকায় আলোচনা সভা ও দোয়া

মেম্বার পদে দাঁড়িয়ে ফেল করা চৌকিদার জমিন বিক্রয় করে তুললেন এমপির মনোনয়নপত্র

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩
ছবি-ত্রিনদী

দুবার মেম্বার পদে ভোটে দাঁড়িয়ে ফেল করেন মো. এসকেন আলী নামে ইউনিয়ন পরিষদের এক গ্রামপুলিশ। উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতে পোস্টারও ছাপিয়েছিলেন। তিনি এবার আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন।

বুধবার দুপুরে লালপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মো. এসকেন আলী (৪১) মনোনয়নপত্র তোলেন।

স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী মো. এসকেন আলী উপজেলার বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী ছেলে এবং তিনি ১ নম্বর লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ (চৌকিদার) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এসকেন আলী বলেন, ২০ বছর ধরে স্বপ্ন দেখছি এমপি ভোট করব; কিন্তু টাকার জন্য সেই স্বপ্নপূরণ করতে পারিনি। আমার নিজের এক কাঠা জমি বিক্রির টাকা দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কিনেছি। আমার বিশ্বাস, আমি নির্বাচনে জিতব। দলমত নির্বিশেষ সবাই আমাকে ভোট দেবেন বলে আমি আশাবাদী।

এলাকাবাসী জানান, এর আগে দুবার মেম্বার পদে ভোটে দাঁড়িয়ে ফেল করেছেন এবং একবার ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতেও পোস্টার ছাপিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আর্থিক সংকটে ভোট করতে পারেননি। তাই স্বপ্নপূরণ করতে আড়াই লাখ টাকায় জমি বিক্রি করেছেন।

লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক পলাশ জানান, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। ঘটনাটি শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। কারণ তার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। তিনি ভোট করতে টাকা কোথায় পাবেন। তিনি আগেও কয়েকবার মেম্বার ভোট করে টাকা খরচ করেছেন। একবার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতেও পোস্টার ছাপিয়েছিলেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০