• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা

মেম্বার পদে দাঁড়িয়ে ফেল করা চৌকিদার জমিন বিক্রয় করে তুললেন এমপির মনোনয়নপত্র

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩
ছবি-ত্রিনদী

দুবার মেম্বার পদে ভোটে দাঁড়িয়ে ফেল করেন মো. এসকেন আলী নামে ইউনিয়ন পরিষদের এক গ্রামপুলিশ। উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতে পোস্টারও ছাপিয়েছিলেন। তিনি এবার আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন।

বুধবার দুপুরে লালপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মো. এসকেন আলী (৪১) মনোনয়নপত্র তোলেন।

স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী মো. এসকেন আলী উপজেলার বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী ছেলে এবং তিনি ১ নম্বর লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ (চৌকিদার) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এসকেন আলী বলেন, ২০ বছর ধরে স্বপ্ন দেখছি এমপি ভোট করব; কিন্তু টাকার জন্য সেই স্বপ্নপূরণ করতে পারিনি। আমার নিজের এক কাঠা জমি বিক্রির টাকা দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কিনেছি। আমার বিশ্বাস, আমি নির্বাচনে জিতব। দলমত নির্বিশেষ সবাই আমাকে ভোট দেবেন বলে আমি আশাবাদী।

এলাকাবাসী জানান, এর আগে দুবার মেম্বার পদে ভোটে দাঁড়িয়ে ফেল করেছেন এবং একবার ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতেও পোস্টার ছাপিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আর্থিক সংকটে ভোট করতে পারেননি। তাই স্বপ্নপূরণ করতে আড়াই লাখ টাকায় জমি বিক্রি করেছেন।

লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক পলাশ জানান, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। ঘটনাটি শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। কারণ তার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। তিনি ভোট করতে টাকা কোথায় পাবেন। তিনি আগেও কয়েকবার মেম্বার ভোট করে টাকা খরচ করেছেন। একবার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতেও পোস্টার ছাপিয়েছিলেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০