• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা

হাজীগঞ্জে নৌকা সমর্থকের ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুর!

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : সোমবার, ৮ জানুয়ারি, ২০২৪

অনলাইন নিউজ ডেস্ক

হাজীগঞ্জে ভোটের পরের দিন সকালে নৌকা সমর্থকের ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার (৮ জানুয়ারী) সকালে উপজেলার কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়নের নওহাটা গ্রামের সর্দার বাড়ির সামনে মো. হেলাল ছৈয়ালের (৬০) দোকানঘরটি ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। তিনি ওই গ্রামের ছৈয়াল বাড়ির মৃত আমিন উদ্দিনের ছেলে।

ক্ষতিগ্রস্ত হেলাল ছৈয়াল জানান, তিনি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। দোকানঘরটি ভাড়া নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি নৌকা মার্কার নির্বাচন ও ভোট দেওয়ায় একই গ্রামের সর্দার বাড়ির রহিম সর্দার (৬০) ও তার ছেলে সামি সর্দার (১৭) সোমবার সকালে তার দোকানঘরটি ভাংচুর করে ক্যাশে থাকা নগদ টাকা ও মালামাল নিয়ে যায়।

বিচার চেয়ে তিনি কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, ওনারা (রহিম সর্দার ও আমিনুল হক সর্দার) ঈগল মার্কার নির্বাচন করেছে। আমরা নৌকা মার্কার নির্বাচন করেছি। আমরা যেন ঈগলের মার্কার নির্বাচন করি, এ জন্য তারা আমাদেরকে হুমকি-ধমকি দিয়ে ও চাপ-সৃষ্টি করেছে। কিন্তু আমরা রাজী হয়নি।
এ ব্যাপারে রহিম সর্দার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী মানুষকে নির্বাচন মুখী এবং ভোট কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য আমরা কাজ করেছি। এর মধ্যে কেউ নৌকার পক্ষে কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে। কিন্তু আমরা সবাই আওয়ামী লীগের কর্মী। এখন সুষ্ঠ ও সুন্দর নির্বাচন হয়ে গেছে। এখানে প্রতিহিংসা কেন?

ভাংচুরের অভিযোগ অস্বীকার করে রহিম সর্দার বলেন, ডাক-চিৎকার শুনে আমি ও আমার স্ত্রী ঘর থেকে বের হয়ে রাস্তার সামনে যাই। এ সময় হঠাৎ করে আমাদের উদ্দেশ্যে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে ও লাঠিসোঁটা নিয়ে দৌড়ে আসে। এরপর হেলাল ছৈয়াল তার দোকানের মালামাল ফেলে দেয়। পরে আমার উপর দোষ দেয়।

এ সময় আমিনুল হক সর্দার জানান, রহিম সর্দার ও তাদের পরিবারের লোকজন আমার ও আমার স্ত্রীকে মারধর করে এবং এর কয়েকদিন আগে রাতের আঁধারে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে আমার ঘরের জানালা ভাংচুর করে। তারা সবসময় মানুষের সাথে রূঢ় ও মারমূখী আচরণ করেন।

এ ব্যাপারে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রশিদ জানান, অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০