• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
কোটা আন্দোলনকে পুঁজি করে যারা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, তাদের প্রতিহতের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সহিংসতার ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের দায়িত্ব নেবেন প্রধানমন্ত্রী : ওবায়দুল কাদের বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ গ্রেপ্তার ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে ছবি-ফাইল আদান-প্রদান নাশকতাকারী যেই হোক, ছাড় দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় এ পর্যন্ত ১৯৭ জনের মৃত্যু আজ রাতেই সারাদেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু : পলক চট্টগ্রামে বাসে আগুন দিতে লেগুনা চালকের সাথে শ্রমিক লীগ নেতার চুক্তি হাজীগঞ্জে দুইটি গাড়ি পুড়িয়েছে দুর্বৃত্তরা : মৃত্যুশয্যায় হেলপার

জামিন হলেও মুক্তি পাচ্ছেন না মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বুধবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২৩

ত্রিনদী অনলাইন নিউজ :

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের কারামুক্তিতে জামিননামা দাখিল না করার নির্দেশ দিয়েছেন চেম্বার আদালত। এ সময় তারা মুক্ত হতে পারবেন না। এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী রোববার (৮ জানুয়ারি) দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত

বুধবার (৪ জানুয়ারি) দুপুর আড়াইটায় রাষ্ট্রপক্ষের এক আবেদনের শুনানি করে চেম্বার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন এই আদেশ দেন।

আদেশে চেম্বার আদালত বলেন, হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আদেশের বিষয় কোনো জামিননামা দাখিল করা যাবে না। রোববার এ বিষয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হবে।

এদিন সকালে বিএনপির এই শীর্ষ দুই নেতাকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আটকাতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

এর আগে বিচারিক আদালতে চার দফা জামিন নাকচ হওয়ার পর সোমবার (২ জানুয়ারি) মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিন চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তাদের আইনজীবীরা। মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) এ বিষয়ে শুনানি করে বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

এদিন আদালতে বিএনপির দুই নেতার পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম গোলাম মোস্তফা।

বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ ও স্থান নির্ধারণ নিয়ে উৎকণ্ঠা-উত্তেজনার মধ্যে গত ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে জমায়েত হওয়া দলটির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত ও অনেকে আহত হন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে হাতবোমা ছোড়া হয়েছে- এমন অভিযোগ তুলে তখন ওই কার্যালয়ের ভেতরে অভিযান চালায় পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় দলটির বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ কয়েকশ নেতাকর্মীকে। সেদিন ফখরুলকে গ্রেফতার করা না হলেও পরদিন রাতে বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। সেই রাতে আটক করা হয় মির্জা আব্বাসকেও।

পরদিন ৯ ডিসেম্বর পুলিশের ওপর হামলা ও উসকানি দেওয়ার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে পাঠানো হয় আদালতে। আদালতে তাদের পক্ষে জামিন আবেদন হলেও তা নাকচ করে পাঠানো হয় কারাগারে। এরপর আরও তিন দফা নিম্ন আদালতে জামিন নামঞ্জুর করা হয় তাদের। পরে তাদের জামিনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন করা হয়। তবে উচ্চ আদালত থেকে জামিন মিললেও শেষ পর্যন্ত চেম্বার জজ আদালতে আটকে গেল জামিন। এতে আপাতত বিএনপির শীর্ষ দুই নেতাকে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১