ভোররাতে তার বাবা আবু সাঈদ ফোন করে তাকে না পাওয়ায় সকালে ঘটনাস্থলে এসে ড্রেজারটি ডোবানো অবস্থায় দেখতে পায়। পরে কয়েকজন লেবার মিলে ড্রেজারটি নদীর টেনে তুলে ভিতর থেকে জিহাদের মৃতদেহ বের করা হয়।
তিনি আরো জানান, জিহাদ তার মামা কামরুল ইসলামের সাথে মেসার্স নির্মাণ ট্রেডার্সে শ্রমিকের কাজে যোগ দেয়। ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক মিলন চৌধুরী।
পরে পুলিশ খবর পেয়ে মৃতদেহটি থানায় নিয়ে যায়।
হাজীগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ জোবায়ের সৈয়দ বলেন, জিহাদের পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায়, তার বাবার কাছে মৃতদেহটি হস্তান্তর করা হয়েছে।