• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা

হাইমচরে জোরপূর্বক শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০২৩
ছবি-ত্রিনদী।

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার পূর্ব চরকৃষ্ণপুর গ্রামে রাতের বেলায় ঘুমন্ত শিশুকে তুলে বাগানে নিয়ে জোর পূর্বক ধর্ষণের ঘাটনায় দায়ের করা মামলায় মো. শাহ আলম (২৮) নামে ব্যাক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড এবং অনাদায়ে আরো ৬ মাসের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) দুপুরে চাঁদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী এই রায় দেন।

কারাদন্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নের বাখরপুর গ্রামের মো. ফারুক মোল্লার ছেলে। ধর্ষণের শিকার শিশু শাহ্ আলমের নিকটাত্মীয়।

মামলার বিবরণ থেকে জানাগেছে, ২০১৪ সালের ১৬ জুন রাত আনুমানিক ১১টার দিকে আসামী শাহ্ আলম তার শ^শুর বাড়ী চরকৃষ্ণপুর যান। এর আগ থেকেই তার স্ত্রী নুরুন্নাহার ওই বাড়ীতে বেড়াতে যান। কিন্তু ঘটনার দিন রাতে শাহ আলম তার স্ত্রীকে গিয়ে পাননি। স্ত্রী তার মামার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। ওই সময় শাহ আলম শ^শুর বাড়ীর একটি ঘরে ঘুমিয়ে থাকা শিশুকে কোলে তুলে নিয়ে পাশের বাগানে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। শিশুটি চিৎকার করলে বাড়ীর লোকজন এগিয়ে আসে। এরপর শিশুকে প্রথমে হাইমচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরবর্তীতে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপালে এনে ভর্তি করান। হাসপাতালেই শিশুর চিকিৎসা হয়।

এই ঘটনায় ১৭ জুন শিশুর নানা আবদুল মজিদ মিজি হাইমচর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মো. শাহ আলম এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় তৎকালীন সময়ের হাইমচর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবদুল হালিম সরকারকে। তিনি মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৩০ আগস্ট আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের আইনজীবী সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) খোরশেদ আলম শাওন জানান, মামলাটি দীর্ঘ ৯ বছর চলাকালীন সময়ে আদালত ৬জনের স্বাক্ষ্য গ্রহন করেন। স্বাক্ষ্য গ্রহন ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা করে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় বিচারক এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামী আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।

মামলায় আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট হান্নান কাজী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০