তিনি বলেন, আমরা ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে ধর্মীয় পোষাকের ব্যাপারে যতটা মনযোগি, আমরা যদি ধর্মীয় আচরণের ব্যাপারে আরেকটু মনোযোগি হই, তাহলে কিন্তু এই মজুদদারী থাকে না এবং অতিরিক্ত মুনাফার বিষয়টিও থাকে না। বিশেষ করে রমজান মাসে। রমজান সংযমের সময়। আমরা যেন সব ক্ষেত্রে অর্থাৎ ব্যবসায়ী, ক্রেতাসহ সকলেই যেন সংযম করেন।
দীপু মনি বলেন, ধর্ম হচ্ছে চর্চার বিষয়। আমি শুধু বাহিরে পোষাকে দেখালাম, কিন্তু ধর্মের যে মূল মূল্যবোধ তার যদি চর্চা না করি, তাহলে আমরা খুব ভালো করতে পারব না। ধর্মীয় এই চর্চা যদি অব্যাহত রাখি তাহলে শুধুমাত্র রোজার সময় নয়, সারা বছরও কিছু লোক মানুষকে কষ্ট দেয়, সেটি আর করতে পারবে না। সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন এবং সকলকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। শুধুমাত্র সরকার একা কোন কিছু করতে পারে না।
চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইয়াসির আরাফাত, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।