• সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০৩:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবী এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন নাশকতার পরিকল্পনা, আ.লীগ কর্মীদের দেখামাত্রই গ্রেফতারের নির্দেশ পুলিশের বাসা থেকে পিস্তল চুরি, চোরের সন্ধানে পুরস্কার ঘোষণা ওসির সুলতানুল আউলিয়া হযরত পীর শাহ শরীফ বোগদাদী (রহ.) মাঝার যৌথবাহিনীর অভিযানে কচুয়া থেকে মাদক কারবারি আটক শাহরাস্তিতে ২ কেজি গাজাসহ তালিকাভূক্ত মাদককারবারি আটক মতলব উত্তর থেকে তালিকাভূক্ত মাদককারবারি গ্রেফতার হাজীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু বিএনপি প্রতিশোধ ও প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতি করেনা;ইঞ্জি. মমিনুল হক উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত: বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

চাঁদপুরে সেচ সংকট না থাকায় ৬৩ হাজার হেক্টরে বোরো আবাদ

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪

চাঁদপুর জেলায় এ বছর ৬৩ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। ইতোমধ্যে ধান পাকতে শুরু করেছে। কয়েকবার বৃষ্টি হওয়ার কারণে সেচের কোন ধরণের সংকট দেখা দেয়নি। বিদ্যুতের লোডশেডিং থাকলেও স্কীম ম্যানেজারদের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত কোন ধরণের অভিযোগ আসেনি। কৃষি বিভাগ বলছে এখন পর্যন্ত জেলায় সেচের কোন ধরণের সংকট নেই।

সোমবার (৮ এপ্রিল) সকালে সদর উপজেলার বাগাদী, বালিয়া, লক্ষ্মীপুর ও চান্দ্রা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের মাঠগুলো ঘুরে দেখাগেছে বোরে ধানের জমির প্রত্যেকটিতে পানি আছে। ধানের রং খুবই ভাল। সেচ প্রকল্পের ধান এখানো কাঁচা এবং বাহিরের জমিতে পাকা শুরু হয়েছে।

সদরের লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়নের রঘুনাথপুর এলাকার কৃষক শাহাজাহান মিয়া বলেন, লোডশেডিং হয়েছে ঠিক। কিন্তু আমাদের জমিতে পানি আছে। এই সময়ে জমিতে পানি কম থাকলেও চলবে।

বাগাদী ইউনিয়নের ব্রাহ্মন সাখুয়া গ্রামের কৃষক সোলাইমান খান বলেন, লোডশেডিং ও গরম পড়েছে কয়েকদিন। তবে বৃষ্টি হওয়ার কারণে জমিতে পানির সংকট দেখা দেয়নি। অনেকের জমির ধান পাকতে শুরু করেছে।

একই ইউনিয়নের বাসিন্দা এবং সেচ প্রকল্পের বাহিরের নিজ গাছতলা গ্রামের কৃষক জাকির হোসেন বলেন, সেচ প্রকল্পের বাহির নদীর তীরবর্তী জমিগুলোর ধান এক সপ্তাহের মধ্যে কাটা শুরু হবে। এই সময় জমিতে পানি না থাকলে ভাল হয়। বিদ্যুতের লোডশেডিং আমাদের কোন সমস্যা কিংবা প্রভাব পড়েনি।

চাঁদপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. সাফায়েত আহম্মদ সিদ্দিকী বলেন, জেলার ৮ উপজেলায় ৬৩ হাজার ৪শ’ ৭৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। বিদ্যুতের লোডশেডিং হয়েছে, কিন্তু সেচের ওপর এখন পর্যন্ত কোন প্রভাব পড়েনি। জেলার বড় দুটি সেচ প্রকল্প ছাড়াও বাহিরের স্কীম ম্যানেজারদের মধ্যে কেউ বিদ্যুৎ সংকট নিয়ে অভিযোগ করেননি। যদি এমন কিছু থাকত, তাহলে তারা আমাদের কাছে অভিযোগ করতেন। আমরা বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলতাম। মূলত একাধিকবার বৃষ্টির কারণে সেচের সমস্যা আপাতত নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১