ঢাকা 5:00 pm, Wednesday, 2 July 2025

কচুয়ায় খামার থেকে গরু চুরি

  • Reporter Name
  • Update Time : 10:19:02 pm, Thursday, 6 February 2025
  • 15 Time View

কচুয়ায় গভীর রাতে রাহাত ইসলাম ছালাম নামে এক তরুণ উদ্যোক্তার খামারের থেকে প্রায় ১১ লক্ষ টাকার চারটি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোর চক্র। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে উপজেলার কাদলা ইউনিয়নের বড়ইগাঁও মোল্লা বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। চুরির ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তা রাহাত ইসলাম ছালাম বাদী হয়ে কচুয়া থানা এটা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

তরুণ উদ্যোক্তা রাহাত ইসলাম ছালাম অভিযোগপত্র উল্লেখ করে বলেন, আমি একজন খামারী, গরুর খামার দিয়া উপার্জন করিয়া জিবীকা নির্বাহ করি। আমি প্রতি দিনের ন্যায় গত বুধবার রাতে টিনের গোয়াল ঘরে গরু বাধিয়া রাখিয়া দরজা বন্ধ করি। মধ্যরাতে ঘুম থেকে উঠে গরুগুলো গোয়াল ঘরে দেখাশোনা করে পুনরায় বসত করে ঘুমিয়ে পড়ি। পরে ঘুম থেকে উঠে সকালে গোয়াল ঘরে দরজা খুলে দেখি গোয়াল ঘরে ১০টি গরু থেকে ৬টি করে দেখতে পাই। বাকি ৪ বড় জাতের বিদেশী জাতির নাই।

তিনি আরো জানান, গোয়াল ঘরের ভিতরের দুই ফুট উঁচা দেওয়াল দিয়ে গরু গুলো নিয়ে যায় চোর চক্র। বিভিন্ন বিদেশী জাতির মূল্যবান ৪টি গরুর মূল্য প্রায় ১১ লক্ষ টাকা। আমি বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে ঋণ উত্তোলন করে এ খামার করেছি, এতগুলো টাকার ঋণ পরিশোধ কিভাবে করবে বলে ভেঙ্গে পড়েন।

কচুয়া থানার তদন্ত কর্মকর্তা জিয়া উদ্দিন বলেন, এ ব্যাপারে আমার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। তবে খোঁজ নিয়ে আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

হাজীগঞ্জে বড়কুল রামকানাই উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতিকে বিদায় সংবর্ধনা

কচুয়ায় খামার থেকে গরু চুরি

Update Time : 10:19:02 pm, Thursday, 6 February 2025

কচুয়ায় গভীর রাতে রাহাত ইসলাম ছালাম নামে এক তরুণ উদ্যোক্তার খামারের থেকে প্রায় ১১ লক্ষ টাকার চারটি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোর চক্র। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে উপজেলার কাদলা ইউনিয়নের বড়ইগাঁও মোল্লা বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। চুরির ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তা রাহাত ইসলাম ছালাম বাদী হয়ে কচুয়া থানা এটা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

তরুণ উদ্যোক্তা রাহাত ইসলাম ছালাম অভিযোগপত্র উল্লেখ করে বলেন, আমি একজন খামারী, গরুর খামার দিয়া উপার্জন করিয়া জিবীকা নির্বাহ করি। আমি প্রতি দিনের ন্যায় গত বুধবার রাতে টিনের গোয়াল ঘরে গরু বাধিয়া রাখিয়া দরজা বন্ধ করি। মধ্যরাতে ঘুম থেকে উঠে গরুগুলো গোয়াল ঘরে দেখাশোনা করে পুনরায় বসত করে ঘুমিয়ে পড়ি। পরে ঘুম থেকে উঠে সকালে গোয়াল ঘরে দরজা খুলে দেখি গোয়াল ঘরে ১০টি গরু থেকে ৬টি করে দেখতে পাই। বাকি ৪ বড় জাতের বিদেশী জাতির নাই।

তিনি আরো জানান, গোয়াল ঘরের ভিতরের দুই ফুট উঁচা দেওয়াল দিয়ে গরু গুলো নিয়ে যায় চোর চক্র। বিভিন্ন বিদেশী জাতির মূল্যবান ৪টি গরুর মূল্য প্রায় ১১ লক্ষ টাকা। আমি বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে ঋণ উত্তোলন করে এ খামার করেছি, এতগুলো টাকার ঋণ পরিশোধ কিভাবে করবে বলে ভেঙ্গে পড়েন।

কচুয়া থানার তদন্ত কর্মকর্তা জিয়া উদ্দিন বলেন, এ ব্যাপারে আমার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। তবে খোঁজ নিয়ে আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।