• মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা ফরিদগঞ্জে শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৪

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে নাটকীয় জয় ভারতের

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২২

পাকিস্তানের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর চরম নাটকীয়তার ম্যাচে ভারতের অবিশ্বাস্য জয় পেয়েছে। ১৬০ রানের টার্গেট তাড়ায় ৩১ রানে প্রথমসারির ৪ ব্যাটসম্যানের উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে গিয়েছিল ভারত। সেই অবস্থা থেকে বিরাট কোহলি ও হার্দিক পান্ডিয়ার দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে জয়ের দুয়ারে চলে যায় ভারত।
কিন্তু শেষ ৩০ বলে ভারতের প্রয়োজন ছিল ৬০ রান। পান্ডিয়াকে সঙ্গে নিয়ে ক্যালকুলেটিভ ম্যাচ খেলে দলকে জয়ের একিবারে কাছে নিয়ে যান কোহলি। পান্ডিয়া ৩৭ বলে ৪০ রান করে আউট হওয়ার পর থমকে যায় ভারত।

শেষ ওভারে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। মোহাম্মদ নওয়াজ তৃতীয় বলে হাই নো করেন। সেই বলেই ছক্কা হাঁকান কোহলি। তারপরও ম্যাচে ছিল পাকিস্তান। কিন্তু নো আর দুই ওয়াইডের কারণে শেষ পর্যন্ত ম্যাচ হারে পাকিস্তান।

বন্দরে পৌঁছে দিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া।

প্রথম ১০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ভারতের সংগ্রহ ছিল মাত্র ৪৫ রান। শাদাব খানের করা ১১তম ওভারে এক বাউন্ডারিতে ৯ রান আদায় করে নেন পান্ডিয়া-কোহলি। মোহাম্মদ নওয়াজের করা ১২তম ওভারে ৩টি ছক্কা হাঁকিয়ে ২০ রান আদায় করে ম্যাচ নিজেদের কব্জায় নিয়ে যায় ভারত।

১৩তম ওভারে শাহিন আফ্রিদি খরচ করেন ৯ রান। পরের ওভারে শাদাব খান দেন ৭ রান। নাসিম শাহর করা ১৫তম ওভারে ১০ রান আদায় করে নেয় ভারত।

১৫ ওভারে শেষে ভারতের সংগ্রহ ছিল ৪ উইকেটে ১০০। তার মানে ১১-১৫ এই ৫ ওভারে ভারত কোনো উইকেট না হারিয়ে সংগ্রহ করেছে ৬৫ রান। জয়ের জন্য শেষ ৫ ওভারে দরকার ছিল ৬০ রান।

হারিস রউফ ১৬তম ওভারে খরচ করেন মাত্র ৬ রান। নাসিম শাহর করা পরের ওভারেও ৬ রানের বেশি নিতে পারেননি কোহলি-পান্ডিয়া। শেষ ১৮ বলে ভারতের প্রয়োজন ছিল ৪৮ রান।

১৮তম ওভারে শাহিন শাহ খরচ করেন ১৭ রান। পরের ওভারে হারিস রউফ খরচ করেন ১৫ রান। শেষ ওভারে ভারতের দরকার ছিল ১৬ রান।

১২তম ওভারে ২০ রান খরচ করা সেই মোহাম্মদ নওয়াজের হাতেই শেষ ওভারে ভরসা রাখেন পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। ওভারের প্রথম বলেই হার্দিক পান্ডিয়াকে ক্যাচ তুলতে বাধ্য করেন পান্ডিয়া। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমে প্রথম বলে সিঙ্গেল নিয়ে প্রান্ত বদল করেন দীনেশ কার্তিক। তৃতীয় বলে স্টাইক পেয়ে বিরাট কোহলি ডাবল রান নেন। পরের ৩ বলে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান।

চতুর্থ বলে ছক্কা হাঁকান কোহলি। সেই বলটি কোমড়ের উপরে হওয়ায় হাই নো কল করেন আম্পায়ার। ফ্রি হিটের বলে ওয়াইড দেন নওয়াজ। পরের বলে দৌঁড়ে ৩ রান নেন কোহলি-কার্তিক। পঞ্চম বলটি ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে আউট হন দীনেশ কার্তিক।

শেষ বলে ভারতের প্রয়োজন ছিল ২ রান। শেষ বল ফের ওয়াইড দেন নওয়ান। ১ বলে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১ রান। শেষ বলে সিঙ্গেল রান নিয়ে দলের ৪ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন রবি চন্দ্রন অশ্বিন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১