নিজস্ব প্রতিনিধি ॥
চাঁদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মিলন মাহমুদ এর স্বাক্ষর জালিয়াতির ঘটনায় মো. ইয়াছিন হোসেন (১৯) ও ওমর ফারুক (২৬) নামে জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গ্রেফতার হয় ইয়ছিন এবং তার তথ্যের ভিত্তিতে পরবর্তীতে হাজীগঞ্জ বাজার থেকে ওমর ফারুককে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মো. ইয়াছিন শাহরাস্তি উপজেলার নাহারা গ্রামের বড় ভুঁইয়া বাড়ীর মো. আবুল হাশেমের ছেলে এবং ওমর ফারুক হাজীগঞ্জ উপজেলার সুহিলপুর গ্রামের বড় বাড়ীর জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
সন্ধ্যায় চাঁদপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের পুলিশ পরিদর্শক (ডিআইও ওয়ান) মনিরুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চাঁদপুর পুলিশ লাইন্স মাঠে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষা চলাকালিন সময়ে চাকুরী প্রার্থী মো. ইয়াছিন হোসেন উপস্থিত হয়। তিনি ৫ ফেব্রুয়ারি শারীরিক বাচাই পর্বে উত্তীর্ণ হয়। পরবর্তীতে ৬ ফেব্রুয়ারি শারীরিকসহ অন্যান্য পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আজ সকালে পুলিশ সুপারের স্বাক্ষর প্রতারণার মাধ্যমে জাল জালিয়াতি করে প্রবেশপত্র নিয়ে পুলিশ লাইন্সে প্রবেশ করেন। পুলিশ সুপারের মুল স্বাক্ষর ও সীলের সাথে গড়মিল পরিলক্ষিত হওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মনিরুল ইসলাম বলেন, তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায়-হাজীগঞ্জ বাজার কাদির কম্পিউটার দোকান হতে একটি কৃতকার্য লেখা সীল তৈরি করে। তার তথ্যের ভিত্তিতে সেখান থেকে ওমর ফারুককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
ইয়াছিন আরো জানায়, ২ ফেব্রুয়ারি পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ লাভের জন্য ৩শ’ টাকা ননজুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে ৮ লাখ টাকা চুক্তি মূলে নগদ ৩ লাখ টাকা প্রদান করে এক দালালের সাথে অঙ্গীকারনামা সম্পাদন করে। ওই দালালের বিষয়ে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। এই বিষয়ে তাদের সকলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।পুলিশ সুপারের স্বাক্ষর জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুর প্রতিনিধি ॥ চাঁদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মিলন মাহমুদ এর স্বাক্ষর জালিয়াতির ঘটনায় মো. ইয়াছিন হোসেন (১৯) ও ওমর ফারুক (২৬) নামে জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গ্রেফতার হয় ইয়ছিন এবং তার তথ্যের ভিত্তিতে পরবর্তীতে হাজীগঞ্জ বাজার থেকে ওমর ফারুককে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মো. ইয়াছিন শাহরাস্তি উপজেলার নাহারা গ্রামের বড় ভুঁইয়া বাড়ীর মো. আবুল হাশেমের ছেলে এবং ওমর ফারুক হাজীগঞ্জ উপজেলার সুহিলপুর গ্রামের বড় বাড়ীর জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
সন্ধ্যায় চাঁদপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের পুলিশ পরিদর্শক (ডিআইও ওয়ান) মনিরুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চাঁদপুর পুলিশ লাইন্স মাঠে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষা চলাকালিন সময়ে চাকুরী প্রার্থী মো. ইয়াছিন হোসেন উপস্থিত হয়। তিনি ৫ ফেব্রুয়ারি শারীরিক বাচাই পর্বে উত্তীর্ণ হয়। পরবর্তীতে ৬ ফেব্রুয়ারি শারীরিকসহ অন্যান্য পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আজ সকালে পুলিশ সুপারের স্বাক্ষর প্রতারণার মাধ্যমে জাল জালিয়াতি করে প্রবেশপত্র নিয়ে পুলিশ লাইন্সে প্রবেশ করেন। পুলিশ সুপারের মুল স্বাক্ষর ও সীলের সাথে গড়মিল পরিলক্ষিত হওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মনিরুল ইসলাম বলেন, তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায়-হাজীগঞ্জ বাজার কাদির কম্পিউটার দোকান হতে একটি কৃতকার্য লেখা সীল তৈরি করে। তার তথ্যের ভিত্তিতে সেখান থেকে ওমর ফারুককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
ইয়াছিন আরো জানায়, ২ ফেব্রুয়ারি পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ লাভের জন্য ৩শ’ টাকা ননজুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে ৮ লাখ টাকা চুক্তি মূলে নগদ ৩ লাখ টাকা প্রদান করে এক দালালের সাথে অঙ্গীকারনামা সম্পাদন করে। ওই দালালের বিষয়ে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। এই বিষয়ে তাদের সকলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।