ঢাকা 8:35 am, Sunday, 20 July 2025

মাদক মামলায় ৪জনের মৃত্যুদণ্ড

  • Reporter Name
  • Update Time : 07:45:20 pm, Sunday, 13 November 2022
  • 13 Time View

মাদক মামলায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আব্বাস উদ্দীন এ রায় দেন। এছাড়া সম্পৃক্ততা না থাকায় এ মামলায় একজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বেদগ্রাম এলাকার ওসমান শেখের ছেলে বাটুল ওরফে রবিউল, সালাম শেখের ছেলে সুজন শেখ, হারুন মৃধার ছেলে মো. রফিক মৃধা ও রঘুনাথপুর চরপাড়া এলাকার কাদের শিকদারের ছেলে জাকির শিকদার। এদের মধ্যে মো. রফিক মৃধা ও জাকির শিকদার পলাতক রয়েছেন। আসামি মো. জিরুল্লাহ মৃত্যুবরণ করায় মামলা থেকে তার নাম বাদ দেওয়া হয়।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১০ জুলাই গোপালগঞ্জ থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও বিশেষ অভিযানে ৩০ বোতল ফেনসিডিলসহ সোনা বেগম ও মো. জিরুল্লাহকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। পরে ওই দুজনের দেওয়া তথ্যে গোলাবাড়িয়া এলাকা থেকে ৪৯৭ বোতল ফেনসিডিলসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়।

এ ঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন এসআই মো. শাহাদত হোসেন বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে মামলার তদন্তাকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের এসআই মো. মোয়াজ্জেম হোসেন সোনা বেগমকে বাদ দিয়ে ৫ আসামির বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৬ আগস্ট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সহকারী এপিপি অ্যাডভোকেট শহিদুজ্জামান খান। আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এমএ আলম সেলিম, মো. রবিউল আলম ও মো. এনামুল হক।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

কিডনি দান করা সেই স্ত্রীর বিরুদ্ধেই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ স্বামীর

মাদক মামলায় ৪জনের মৃত্যুদণ্ড

Update Time : 07:45:20 pm, Sunday, 13 November 2022

মাদক মামলায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আব্বাস উদ্দীন এ রায় দেন। এছাড়া সম্পৃক্ততা না থাকায় এ মামলায় একজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বেদগ্রাম এলাকার ওসমান শেখের ছেলে বাটুল ওরফে রবিউল, সালাম শেখের ছেলে সুজন শেখ, হারুন মৃধার ছেলে মো. রফিক মৃধা ও রঘুনাথপুর চরপাড়া এলাকার কাদের শিকদারের ছেলে জাকির শিকদার। এদের মধ্যে মো. রফিক মৃধা ও জাকির শিকদার পলাতক রয়েছেন। আসামি মো. জিরুল্লাহ মৃত্যুবরণ করায় মামলা থেকে তার নাম বাদ দেওয়া হয়।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১০ জুলাই গোপালগঞ্জ থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও বিশেষ অভিযানে ৩০ বোতল ফেনসিডিলসহ সোনা বেগম ও মো. জিরুল্লাহকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। পরে ওই দুজনের দেওয়া তথ্যে গোলাবাড়িয়া এলাকা থেকে ৪৯৭ বোতল ফেনসিডিলসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়।

এ ঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন এসআই মো. শাহাদত হোসেন বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে মামলার তদন্তাকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের এসআই মো. মোয়াজ্জেম হোসেন সোনা বেগমকে বাদ দিয়ে ৫ আসামির বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৬ আগস্ট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সহকারী এপিপি অ্যাডভোকেট শহিদুজ্জামান খান। আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এমএ আলম সেলিম, মো. রবিউল আলম ও মো. এনামুল হক।