ঢাকা 12:45 pm, Friday, 27 June 2025

হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের মনোনয়পত্র বাতিল

  • Reporter Name
  • Update Time : 05:00:56 pm, Tuesday, 23 April 2024
  • 3 Time View

ছবি-ত্রিনদী

হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মনোনয়নপত্র দাখিলকৃত ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বশির আহমেদ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) মনোনয়পত্র যাচাই-বাছাইয়ে তিনি মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রাবেয়া আক্তারের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।

বিষয়টি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে। এর আগে গত রোববার (২১ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন পর্যন্ত ৩ জন চেয়ারম্যান, ২ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

মনোনয়নপত্র দাখিলকৃত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ¦ মো. হেলাল উদ্দিন মিয়াজী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মো. জসিম উদ্দিন ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান রানা।

ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (ভাইস চেয়ারম্যান) গোলাম ফারুক মুরাদ ও মো. কামরুজ্জামান সুমন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মির্জা শিউলী পারভীন মিলি, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাবেয়া আক্তার ও রুবি বেগম।

জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৬১টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি ও চাঁদপুর সদর উপজেলা রয়েছে। এসব উপজেলায় গতকাল ২১ এপ্রিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। মনোনয়ন বাছাই হবে আগামি ২৩ এপ্রিল, আপিল ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল এবং ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল ও প্রতীক বরাদ্দ ২ মে এবং ভোট গ্রহণ ২১ মে।

এর আগে গত পহেলা এপ্রিল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তপসিল ঘোষণার আগ থেকেই হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে বইতে শুরু করে নির্বাচনী হাওয়া। তফসিল ঘোষণার পূর্বে এবং পরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে অনেকেই প্রচার-প্রচারণা করেছেন। কিন্তু বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কারণে তাদের নিজ নিজ দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

হাজীগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে ২ ডাকাত গ্রেপ্তার, লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার

হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের মনোনয়পত্র বাতিল

Update Time : 05:00:56 pm, Tuesday, 23 April 2024

হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মনোনয়নপত্র দাখিলকৃত ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বশির আহমেদ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) মনোনয়পত্র যাচাই-বাছাইয়ে তিনি মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রাবেয়া আক্তারের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।

বিষয়টি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে। এর আগে গত রোববার (২১ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন পর্যন্ত ৩ জন চেয়ারম্যান, ২ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

মনোনয়নপত্র দাখিলকৃত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ¦ মো. হেলাল উদ্দিন মিয়াজী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মো. জসিম উদ্দিন ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান রানা।

ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (ভাইস চেয়ারম্যান) গোলাম ফারুক মুরাদ ও মো. কামরুজ্জামান সুমন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মির্জা শিউলী পারভীন মিলি, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাবেয়া আক্তার ও রুবি বেগম।

জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৬১টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি ও চাঁদপুর সদর উপজেলা রয়েছে। এসব উপজেলায় গতকাল ২১ এপ্রিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। মনোনয়ন বাছাই হবে আগামি ২৩ এপ্রিল, আপিল ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল এবং ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল ও প্রতীক বরাদ্দ ২ মে এবং ভোট গ্রহণ ২১ মে।

এর আগে গত পহেলা এপ্রিল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তপসিল ঘোষণার আগ থেকেই হাজীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে বইতে শুরু করে নির্বাচনী হাওয়া। তফসিল ঘোষণার পূর্বে এবং পরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে অনেকেই প্রচার-প্রচারণা করেছেন। কিন্তু বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কারণে তাদের নিজ নিজ দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।