• শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা

জানুয়ারি থেকে আর থাকবে না ডলার সংকট

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২২

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার ডলার সংকট আগামী জানুয়ারি থেকে আর থাকবে না বলে আশা প্রকাশ করেছেন। তিনি পণ্য আমদানির নামে বেশি দাম দেখিয়ে ঋণপত্র খোলা হলে সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক ও ব্যাংকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) আয়োজিত স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ বিষয়ক এক সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আশা প্রকাশ করেন।

জানুয়ারি থেকে জুনে পণ্য আমদানিতে ‘অস্বাভাবিক’ পরিমাণে ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছিল জানিয়ে গভর্নর বলেন, ‘এটি আমরা কমিয়েছি। আগামী জানুয়ারি থেকে ডলার সংকট আর থাকবে না বলে আশা করছি।’

তিনি বলেন, ‘ডলার সংকটে আমদানি করা যাচ্ছে না বলে যে কথা বলা হচ্ছে- তা মোটেই ঠিক নয়। পণ্য আমদানিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হচ্ছে না। সঠিক দরে এলসি ‍খুলতে বাধা নেই। ব্যাংক এলসি খুলতে পারলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে কোনো সমস্যা নেই।’

পণ্য আমদানি অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে গভর্নর বলেন, আগে গড়ে প্রতি মাসে আট বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি হতো। এখন তা ৫ বিলিয়নে নামিয়ে আনা হয়েছে। এতে ডিসেম্বর নাগাদ ব্যালেন্স অব পেমেন্টের যে ঘাটতি তা আর থাকবে না। বর্তমান যে ঘাটতি রয়েছে তা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।

‘হুন্ডির লেনদেন প্রক্রিয়া নিয়ে সেমিনারে তিনি জানান, ‘আন্ডার ইনভয়েসিং (প্রকৃত দরের চেয়ে কম মূল্য দেখিয়ে রপ্তানি) এর মাধ্যমে পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। কম দর দেখানো অর্থ আবার দেশে আসছে হুন্ডি হয়ে। আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডিকে সহায়তা করা হচ্ছে, যা সরকারের রাজস্ব আহরণকেও বঞ্চিত করছে। ওভার ইনভয়েসিং ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের কারণে একটি অসামঞ্জস্যতা দেখা যাচ্ছে আমদানি-রপ্তানিতে। এটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করছি।’

গভর্নর প্রবাসীদের রেমিট্যান্স ব্যাংকিং চ্যানেলে আনতে আরও গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে জানিয়ে বলেন, ‘হুন্ডি প্রতিরোধে কঠোর নজরদারি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ওভার ইনভয়েসিং এবং আন্ডার ইনভয়েসিং শূন্যতে নামিয়ে আনত পারব বলে আশা করছি আমরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০