• সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জে সেনাবাহিনীর খাদ্যসামগ্রী বিতরণ হাজীগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ২ ডাকাত আটক ২৮টি বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী রোমানা আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে ভাঙচুর, আগুন ভারতের দুঃখ প্রকাশ হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

সুখী দেশের তালিকায় ৩৯ ধাপ উন্নতি বাংলাদেশের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১

অনলাইন ডেস্ক
সুখী দেশের তালিকায় এবার ৩৯ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ১৪৯ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৬৮তম। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
আজ শনিবার (২০ মার্চ) বিশ্ব সুখ দিবসকে সামনে রেখে শুক্রবার (১৯ মার্চ) আংশিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট। আংশিক ওই প্রতিবেদনে ৯৫টি দেশের নাম রয়েছে।

সেখানে সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকার শীর্ষে এখন ইউরোপের দেশ ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ড পর শীর্ষ পাঁচে রয়েছে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডস। তালিকায় সবচেয়ে তলানিতে রয়েছে জিম্বাবুয়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের উন্নতি হয়েছে অষ্টাদশ থেকে দেশটি এখন চারধাপ এগিয়ে চতুর্দশতম স্থানে। অবনতি হয়েছে যুক্তরাজ্যের, ত্রয়োদশ থেকে দেশটি নেমে গেছে অষ্টাদশে। অস্ট্রেলিয়ার তাদের গতবারের অবস্থান ধরে রেখেছে, আছে দ্বাদশ স্থানে।
৯৫ নামের মধ্যে ভারতের অবস্থান ৯২তম। তালিকা অনুযায়ী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ বেশি সুখী।
২০২০ সালের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ১৫৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০৭তম। ২০১৯ সালে ১৫৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১২৫তম হয়েছিল। ফলে বাংলাদেশ সুখী দেশ হিসেবে উন্নতি করছে।
মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), গড় আয়ু, মানবিকতা, সামাজিক সহায়তা, স্বাধীনতা ও দুর্নীতির ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা করা হয়। তবে এবারের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে প্রাধান্য পেয়েছে করোনা মহামারি।
এবারের প্রতিবেদনের সহ-সম্পাদক অধ্যাপক জেফরি সাচস বলেন, ‘আমাদের দ্রুত কোভিড-১৯ পরিস্থিতি থেকে শিক্ষা নিতে হবে। এই মহামারী আমাদের বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। যার বিরুদ্ধে দ্রুত একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১