• সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ০৬:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন—সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা ৪০ বছরের ইতিহাসে চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমীর প্রথমবারের মতো কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন হাজীগঞ্জে তারুণ্যের দক্ষতা উন্নয়নে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ভূমিকা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনা যাকে ঢাকায় ‘হত্যা করলো’, সেই সেলিম ময়মনসিংহে জীবিত! শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন গণমানুষের নেতা-লায়ন ইঞ্জি. মমিনুল হক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন গণমানুষের নেতা-লায়ন ইঞ্জি. মমিনুল হক ফরিদগঞ্জে কুকুরের কামড়ে আহত ৪০ অরাজকতা বন্ধ না করলে ছাত্রদলের পরিণতিও হবে ছাত্রলীগের মতো : ফরহাদ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী দুঃশাসনের মধ্যেও আমরা জিয়াউর রহমানের আদর্শের পতাকা উঁচু রেখেছি-শিল্পপতি মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী দুঃশাসনের মধ্যেও আমরা জিয়াউর রহমানের আদর্শের পতাকা উঁচু রেখেছি-শিল্পপতি মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী

বিচারপতি মানিক আর নেই

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫
বিচারপতি শামসুল হুদা মানিক

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুল হুদা মানিক (৮২) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রবিবার রাত সাড়ে ১১টায় ঢাকায় ইব্রাহীম মেমোরিয়াল কার্ডিয়াক হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি ইন্তেকাল করেন।

সোমবার (২৬ মে) জোহরবাদ গোপালগঞ্জ কোর্ট মসজিদ প্রাঙ্গণে শামসুল হুদা মানিকের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বাদ আসর রাবেয়া খাতুন হাফিজিয়া মাদরাসার মাঠে মরহুমের দ্বিতীয় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। তিনি অসংখ্য মানুষ অংশগ্রহণ করে।

জানাজা শেষে মরদেহ টুঙ্গিপাড়ার গিমাডাঙ্গা গ্রামে পৈতৃক বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সন্তান ও স্বজনরা শেষবারের মতো তাকে বিদায় জানান। পরে পারিবারিক কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।

মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা, এক ছেলে এবং অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলাজুড়ে ও বিচার বিভাগে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী বিচারপতি শামসুল হুদা মানিক ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন সংগঠক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ’৮০-এর দশকে দীর্ঘদিন তিনি পর্যায়ক্রমে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।

এরপর তিনি গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তিনি হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে অবসর গ্রহণের পরে তিনি দীর্ঘদিন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০