ইসমাইল হোসেন বিপ্লব,কচুয়া ॥
সকল জল্পনা কল্পনা অবশন ঘটিয়ে দশ বছর পর ৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন। উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক পদে বেশ কিছু প্রার্থী প্রচার ও প্রচারনা ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করছে। প্রার্থীগন ভোটাদের দারে দারে ভোট প্রার্থনা করে যাচ্ছে। আওয়ামীলীগ একাধিক নেতাকর্মী’রা জানান,কচুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধরন সম্পাদক বর্তমান আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক কারানির্যাতিত নেতা রফিকুল ইসলাম লালুর সম্পর্কে তৃরমূল আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক প্রার্থী।
তারা আরো বলেন, রফিকুল ইসলাম লালু বিগত চার দলীয় জোট সরকারের আমলে কচুয়ার যে ক’জন নেতাকর্মী বেশি নির্যাতিত হয়ে ছিলেন, তার মধ্যে তিনি অন্যতম। তৎকালীন তিনি বহুবার হামলা, মামলা, পুলিশি নির্যাতন, ত্যাগ স্বীকার ও বেশ কয়েকবার কারাবরণ করেছেন। পাশা-পাশি একটি সাজানো পেন্ডিং মামলায় ভুয়া অস্ত্র দিয়ে তাকে ক্রশ ফায়ারের মতো মারাত্মক বিপর্যয়ে ফেলে ছিলেন।
২৪টি মামলা ও বহু হামলা-মামলার পরও তিনি দলের পক্ষে ও সাধারণ মানুষের পক্ষে কথা বলেছেন। তবুও ওই সময় গোপনে গোপনে দলের নেতাকর্মী সৃষ্টির লক্ষে কাজ করেছেন, সারা কচুয়া উপজেলা ব্যাপী। আওয়ামীলীগের তৎকালীন চরম দূ:সময়ে আধুনিক কচুয়ার উন্নয়নের রূপকার,জননেতা ড.মহীউদ্দীন আলমগীর এমপি’র পাশে থেকে সংগঠনকে সু-সংগঠিত করেছিলেন। এবং বিগত জাতীয় সংসদ,উপজেলা পরিষদ ও অন্যান্য নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষ থেকে কাজ করেন।
ফলে স্থানীয় নেতাকর্মীরা মনে করছেন, তৃণমূল থেকে উঠে আসা জনবান্ধব ও বহুকর্মী সৃষ্টিকারী সাবেক ছাত্রনেতা মো. রফিকুল ইসলাম লালু কচুয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের ত্রি-বার্ষিকী সম্মেলন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করার জন্য আগ্রহী প্রকাশ করেছন।