• শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা ফরিদগঞ্জে শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৪

স্মৃতিতে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম

আজ হাজীগঞ্জ হানাদার মুক্ত দিবস

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২২
হাজীগঞ্জের নাসিরকোট শহীদদের সমাধিস্থল।

মো. জহির হোসেন॥
আজ ৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার হাজীগঞ্জ ১৯৭১ সালের এই দিনে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয় হাজীগঞ্জ তবে একই দিন চাঁদপুরও হানাদার মুক্ত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানান কর্মসূচী হাতে নিয়েছে বলে জানা গেছে।

তৎকালীণ সময়ে ৭ ডিসেম্বর লাকসাম ও মুদাফ্ফরগঞ্জ মুক্ত হওয়ার পর চাঁদপুরে যৌথ বাহিনী প্রবেশ করে। ৬ ডিসেম্বর হাজীগঞ্জের উপর দিয়ে চাঁদপুর আসতে থাকলে মুক্তিসেনারা হানাদার বাহিনীর প্রতিরোধের মুখে পড়েন। এ সময় ভারতের মাউন্ট্নে ব্রিগেড ও ইস্টার্ন সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধারা যৌথ আক্রমণ চালায়।

যৌথ বাহিনীর আক্রমনে এবং প্রায় ৩৬ ঘণ্টা তীব্র লড়াইয়ের পর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী দিশেহারা হয়ে পড়েন। পরে পাকিস্তানী বাহিনীর ৩৯ অস্থায়ী ডিভিশনের কমান্ডিং অফিসার মেজর জেনারেল রহিম খান তার সেনাদের নিয়ে চাঁদপুর থেকে পালিয়ে যান। যার ফলে ৮ ডিসেম্বর হাজীগঞ্জ ও চাঁদপুর হানাদার মুক্ত হয়।

হাজীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক নেতৃবৃন্দের সাথে কথা হলে তারা জানান, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যখন বাংলাদেশ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে, তখন হানাদার বাহিনী মানসিক ও সামরিক দিক থেকে দুর্বল হয়ে পড়ে। তারা মিত্র বাহিনীর (যৌথ বাহিনীর) শক্তি ও সক্ষমতার কাছে হার মেনে হাজীগঞ্জ থেকে পালিয়ে পশ্চিম দিকে (চাঁদপুর) চলে যায়।

তারা বলেন, যেদিন মুক্তিযোদ্ধাসহ মিত্র বাহিনীর আক্রমনের মূখে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা হাজীগঞ্জ থেকে পালিয়ে চাঁদপুর এবং চাঁদপুর হয়ে রাজধানীর (ঢাকা) দিকে যায়, ওই দিন ছিল ৮ ডিসেম্বর। যার ফলে ৮ ডিসেম্বর হাজীগঞ্জ ও চাঁদপুর হানাদার মুক্ত হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১