• শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চাঁদপুর সদর থানায় ঢুকে পুলিশ কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করলেন শিক্ষার্থীরা, ওসি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি চাঁদপুরে ৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড, শহরে জলাবদ্ধতা পুলিশ সুপারেরর সাথে বৈশম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সাথে সদর উপজেলা ইউএনও’র মতবিনিময় সভা চাঁদপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কচুয়ায় রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার নোয়াখালীর সাবেক এমপি স্ত্রী ও সন্তানসহ আটক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চান কিনা রয়টার্সের প্রশ্নের জবাবে যা বললেন নাহিদ কচুয়ায় সড়কে যানজট নিরসনে স্কাউট সদস্য ও সাধারন শিক্ষার্থী বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের স্বরণে দশানী এলাকায় আলোচনা সভা ও দোয়া

মতলবে আ.লীগের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ১, আহত ৭

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে ১ জন নিহত এবং কমপক্ষে ৭জন আহত হয়েছেন। নিহত হয়েছেন মোবারক হোসেন বাবু (৪৮) এবং গুরুতর আহত হয়েছেন তার ছেলে ইমরান বেপারী (১৮) ও জহির কবিরাজ (৩৫)। তাদের উভয়কে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়া আহত বাকী ৫জনের নাম পরিচয় তাৎক্ষনিক পাওয়া যায়নি।
শনিবার (১৭ জুন) বিকাল ৩ ঘটিকার সময় স্থানীয় নেতা-কর্মীদের দুই গ্রুপের মাঝে দ্বন্দ্ব দেখা দিলে গোলাগুলি হয় বলে জানা গেছে। গুলিবিদ্ধ হয় তিনজন। পরে এদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে মোবারক হোসেন বাবুকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

এদিকে গুরুতর আহত ইমরান বেপারী ও জহির কবিরাজকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

নিহত মোবারক হোসেন বাবু বাহাদুরপুর গ্রামের আবুল বেপারীর ছেলে। আহত ইমরান তার ছেলে এবং জহির কবিরাজ একই গ্রামের মনু কবিরাজের ছেলে। এছাড়াও আরো অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তাদের নাম পরিচয় তাৎক্ষনিক জানা যায়নি।

মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ সিগমা রশিদ জানান, গুরুতর আহত মোবারক হোসেনকে একেবারেই শেষ পর্যায়ে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু করার সাথে সাথেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বাকী আহত দুইজনকে ঢাকায় রেফার করা হয়।

মোহনপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়রম্যান কাজী মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল বাহাদুরপুর আমার এলাকা থেকে ১০ কিলোমিটোর দূরে এবং মেঘনা নদীর পশ্চিম পাড়ে। ওখানে স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের রাজ্জাক প্রধান ও কালু বেপারীর মধ্যে আভ্যন্তরীন সমস্যা ছিলো। সেটিকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা। কিন্তু মায়া চৌধুরী পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটিয়েছে আমাকে ফাঁসানোর জন্য।

এদিকে নিহত মোবারক হোসেন বাবুকে হাসপাতালে দেখতে যান আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদেরকে বলেন, হামলাকারী কাজী মিজান গ্রুপ আওয়ামী লীগের কেউ না। তারা রাজাকার পরিবার। এ ঘটানার সুষ্ঠু বিচার হবে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এণ্ড অপস্) সুদীপ্ত রায় বলেন, ঘটনাস্থলে মাত্র এসেছি। বিষয়টি আমরা তদন্ত করে দেখছি। এ বিষয়ে পরে জানানো হবে। তবে এই ঘটনায় মুসা নামে একজনকে আটক করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০