• শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ১২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মালদ্বীপের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যেই সব সেনা সরিয়ে নিয়েছে ভারত শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ৫ রানে জয়, ৪-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ এবার রাফায় বড় ধরনের স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল হাজীগঞ্জে বিয়ের ৪ মাস পর ১০ মাসের সন্তান প্রসব করলেন নববধূ  মতলব উত্তর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রাশেদ জামান টিপু, হাজীগঞ্জ স্বর্ণকলি হাই স্কুলের পরিচালক আকবর মৃধার স্মরণে শোকসভা রাজারগাঁও ইউনিয়নে আবু সুফিয়ান রানার গণসংযোগ চাঁদপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর লাইন ক্রু’দের অবস্থান কর্মসূচী ও কর্মবিরতি পালন নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা আজিজ মোহাম্মদসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলটের মধ্যে নিহত একজন

কচুয়ায় স্বাক্ষর জাল করে ভূয়া কাবিননামা তৈরী, কাজী ও তার সহযোগী কারাগারে

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪

চাঁদপুরের কচুয়ায় মুনতাসীর শাকিল নামে ব্যাক্তির স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া কাবিননামা তৈরী করায় উপজেলার কাদলা ইউনিয়নের নিকাহ রেজিষ্ট্রার কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফ আদালতে হাজির হলে আদালত তাদের কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে কাজী ও তার সহযোগী মামলার হাজিরা দিতে আসলে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. মহসিনুল হক এই আদেশ দেন। কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফ কচুয়া উপজেলার বরইগাঁও গ্রামের মৃত মাওলানা আবদুর রব এর ছেলে। মামলার বাদী হলেন কচুয়া উপজেলার আইনগীরী নাউলা গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে মুনতাসীর শাকিল।

মামলার বিবরণ থেকে জানাগেছে, ২০২৩ সালের ৩০ মে মুনতাসীর শাকিল চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ আমলী আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। ওই মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাউলা গ্রামের আবদুল হাকিমের মেয়ে লাহিনূর আক্তার লুনা (৩৬) কাদলা ইউনিয়নের কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফ এর যোগাসাজসে মুনতাসীর শাকিলের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া জাল কাবিননামা তৈরী করে। যে কারণে শাকিল মামলা করেন।

মামলাটি আদালত আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে পাঠায়। মামলাটি তদন্তের জন্য দায়িত্ব পান পিবিআই উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শরীফ উল্লাহ। তিনি মামলাটি তদন্ত করে ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

ওই মামলার হাজিরা দিতে আসলে আসামী কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফকে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রনজিত রায় চৌধুরী, অ্যাড. শেখ আবদুল লতিফ ও অ্যাড. মো. হেলাল উদ্দিন। আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাড. চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১