• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
খনন হলে উপকৃত হবে ১১টি স্কীমের প্রায় ২০ হাজার কৃষক

হাজীগঞ্জে মিঠানীয়া খালের প্রবেশ মুখ ভরাট, ৩ সহস্রাধীক একর জমির চাষাবাদ হুমকির মুখে! ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ভিজিডির ২০ বস্তা চাল ছিনতাই, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়কসহ ৩জনের পদ স্থগিত বড়কুলে বিজয় দিবসের ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন আইডিয়াল ক্লাব ও পাঠাগার কচুয়ার আ’লীগ নেতা সোহাগ গ্রেফতার কচুয়ায় এসএসসি ২০০০ ব্যাচ ফ্রেন্ডস ক্লাবের বন্ধুত্বদের মিলন মেলা বিশিষ্ট শিক্ষানূরাগী রফিকুল ইসলাম রনির উদ্যোগে কচুয়ায় ১২শ তালের চারা রোপণ ও শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মী সভা সফল করার লক্ষে কচুয়া উপজেলা জামায়াত ইসলামের সংবাদ সম্মেলন চাঁদপুর-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হকের বিকল্প নেই-সেলিম পাটোয়ারী লিটন রামপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আহাম্মদ’কে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন হাজীগঞ্জে সাংবাদিক মাইনুদ্দিন মিয়াজীর মায়ের মৃত্যু

আজ ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪

আজ ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ১৯৭৬ সালের এই দিনে ফারাক্কা ব্যারাজ অভিমুখে লংমার্চ কোরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাড়া ফেলে দেন মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এমন সোচ্চার জনমত ফারাক্কা লংমার্চের আগেও দেখা যায়নি, পরেও নয়। ৯৫ বছরের শারীরিক অসুস্থতা বা রাজনৈতিক চাপ, দমাতে পারেনি লংমার্চের প্রধান নেতা ও সংগঠক মাওলানা ভাসানীকে।

গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে পাকিস্তান আমলে ১৯৫২ সাল থেকে। তখন থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়নি, ফলে ভারত তার-মতো কাজ করে গেছে। একবারই তারা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে যখন ভাসানী ফারাক্কা লংমার্চ করে। তারা সত্যি ঘাবড়ে গিয়েছিল, যে ভাসানী সত্যি এটি ভেঙ্গে ফেলবে।

তিস্তা ব্যারেজ দিয়ে ভারত ১৯৭৫ এ পরীক্ষামূলক অল্প কদিনের কথা বলে পানি প্রত্যাহার শুরু করে, পরবর্তীতে তা আর বন্ধ হয়নি। ফল হয়েছে ৪৮ বছর ধরে ফারাক্কা ব্যারাজের প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির হাহাকার।

অবশ্য ১১২ ডিসেম্বর ভারতের গঙ্গা নদীর পানি ভাগাভাগির নিয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লীর মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি হয়। যা কিছুটা হলেও প্রাপ্য পানি নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখছে। তবে এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আর দু’বছর পর। চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে প্রতিবছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দেবে ভারত।

ফারাক্কা ব্যারাজের মাধ্যমে নদীর পানি সরানোয় শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদসহ আরও উজানে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে আকস্মিক বন্যা, নদী ভাঙনে প্রতিবছর ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে বহু মানুষ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১