শিরোনাম:
কচুয়ায় বিউটিশিয়ানকে তুলে নিয়ে শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার কচুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার কচুয়ায় বিষপানে ৩ সন্তানের জননীর আত্মহত্যা হাজীগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হাটিলা পশ্চিম ও ভলিবলে গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়ন বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের আইডিয়াল ক্লাব ও পাঠাগারের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আ‘লীগ নেতার বাড়ীতে গোপন বৈঠক, গ্রে ফ তা র ৮ হাজীগঞ্জে ফুটবল ও কাবাডিতে চ্যাম্পিয়ন পৌরসভা, ব্যাডমিন্টনে কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন আগামী সাত দিনের মধ্যে সকল রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার হাজীগঞ্জে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে শপথ নিয়ে প্রথম ভাষণে বললেন ট্রাম্প

বিজয় কি-বোর্ডের সফটওয়্যার এনড্রয়েড ফোনে বাধ্যতামূলক নয়

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বুধবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৩

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, এনড্রয়েড ফোনে বিজয় কি-বোর্ডের সফটওয়্যার ব্যবহারকারীর জন্য বাধ্যতামূলক নয়।

বুধবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের তিনি এমন কথা বলেন।

তিনদিনব্যাপী ডিসি সম্মেলনের আজ ছিল দ্বিতীয়দিন। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় অধিবেশনে ডিসিদের সঙ্গে সংলাপের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মোস্তাফা জব্বার। সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি একটি ব্যাখ্যা দেব, সেটি হচ্ছে বিটিআরসি একটি শব্দ ব্যবহার করেছে- বাধ্যতামূলক। এই শব্দটি বিভ্রান্তিকর।

‘যেকোনো এনড্রয়েড ফোনে আপনি কোনো সফটওয়্যার রাখতে পারেন, আনস্টল করতে পারেন, ফেলে দিতে পারেন, নতুন করে ইনস্টল করতে পারেন। অতএব বাধ্যতামূলক শব্দ প্রয়োগ করার কিছু নেই। এটি বাধ্যতামূলক নয়।’

প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, কার জন্য বাধ্যতামূলক বলা হয়েছে? যেটি বলা হয়েছে, যিনি উৎপাদক অথবা আমদারিকারক তিনি বাংলা লেখার সুবিধা তৈরি করে দেওয়ার জন্য একটি সফওয়্যার দিয়ে দেবেন। ব্যবহারকারী সেই সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন কি, করবেন না, সেটি সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার।

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, দেশের ৯৮ শতাংশের বেশি জায়গায় ফোরজি সেবা ছড়িয়ে দিয়েছি। এখন ফাইভজি নিয়ে আমরা কাজ করছি। ফাইভজি ফোরজি থেকে ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী।

তিনি বলেন, আমাদের ১০ কোটিরও বেশি মোবাইলে ইন্টারনেট গ্রাহক আছে, আর কিছু ফিক্সড ইন্টারনেট গ্রাহকও আছে। আমাদের মোবাইল ইন্টারনেটকেই বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু দেশের বিভিন্নপ্রান্তে আমরা টাওয়ার বসাতে পারছি না। কিছু লোক অপপ্রচার চালায় টাওয়ার থেকে রেডিয়েশন ছড়ায়। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেছি, এগুলো অপপ্রচার। আমাদেরকে টাওয়ার বসাতে দিতে হবে।

মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাবান্ধায় ভারতের নেটওয়ার্ক চলে আসে, আমরা দিতে পারি না। টাওয়ার বসানোর চেষ্টা করছি। কিন্তু পার্শ্ববর্তী ভারতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা পারছি না। তবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। মিয়ানমার সীমান্তেও আমরা টাওয়ার বসাতে পারছি না। তাদেরও নেটওয়ার্ক চলে আসে। কিন্তু আমাদের নেটওয়ার্ক সীমান্ত এলাকায় কম চলে।

তিনি বলেন, টেলিটক একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। আমার মন্ত্রিত্বকালে এটি নিয়ে যত মন্তব্য পেয়েছি, আর সব বিষয় নিয়ে এত কথা হয় না। কেন যেন জানি না, নেটওয়ার্ক থাকা সত্ত্বেও লোকজন বলে টেলিটকের নেটওয়ার্ক নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১