ঢাকা ১১:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলায় যুক্তরাষ্ট্র জড়িত

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ মে ২০২৩
  • ৬১ Time View

ছবি-রয়টার্স।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে ক্রেমলিনে ড্রোন হামলা চালানোর পেছনে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত বলে অভিযোগ করেছে মস্কো।

বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এমন অভিযোগ করেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।

দিমিত্রি পেসকভ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্যবস্তু ঠিক করছে, আর তার পরিকল্পনা ইউক্রেন বাস্তবায়ন করছে- এ বিষয়টি যে রাশিয়ার জানা সেই সম্পর্কে ওয়াশিংটনের অবগত থাকা উচিত।

তবে হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত থাকার বিষয়ে দিমিত্রি পেসকভ যে দাবি করেছেন, তার সমর্থনে তিনি কোনো প্রমাণ দেননি।

রাশিয়ার ভাষ্য, পুতিনের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিনে দুটি ড্রোন দিয়ে হামলার চেষ্টা করা হয়েছে। পুতিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইউক্রেন এ হামলার চেষ্টা করেছে। তবে হামলায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে ইউক্রেন।

ক্রেমলিন বলেছে, এ হামলার প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার রাশিয়া রাখে। তবে কিভাবে প্রতিশোধ নেওয়া হবে তা তারা জানায়নি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

নিরাপত্তা চেয়ে এক মাস আগে জিডি করেছিলো এনসিপি নেত্রী রুমী

পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলায় যুক্তরাষ্ট্র জড়িত

Update Time : ০৮:৪৩:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ মে ২০২৩

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে ক্রেমলিনে ড্রোন হামলা চালানোর পেছনে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত বলে অভিযোগ করেছে মস্কো।

বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় এমন অভিযোগ করেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।

দিমিত্রি পেসকভ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্যবস্তু ঠিক করছে, আর তার পরিকল্পনা ইউক্রেন বাস্তবায়ন করছে- এ বিষয়টি যে রাশিয়ার জানা সেই সম্পর্কে ওয়াশিংটনের অবগত থাকা উচিত।

তবে হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত থাকার বিষয়ে দিমিত্রি পেসকভ যে দাবি করেছেন, তার সমর্থনে তিনি কোনো প্রমাণ দেননি।

রাশিয়ার ভাষ্য, পুতিনের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিনে দুটি ড্রোন দিয়ে হামলার চেষ্টা করা হয়েছে। পুতিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইউক্রেন এ হামলার চেষ্টা করেছে। তবে হামলায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে ইউক্রেন।

ক্রেমলিন বলেছে, এ হামলার প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার রাশিয়া রাখে। তবে কিভাবে প্রতিশোধ নেওয়া হবে তা তারা জানায়নি।