ঢাকা 12:37 am, Sunday, 3 August 2025

মতলবে সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

ছবি-সংগৃহিত।

চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিষধর কোবরা সাপের কামড়ে রানু বেগম (৪৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

জানা যায়, শুক্রবার (১ আগষ্ট) রাতে উপজেলার উপাধি উত্তর ইউনিয়নের উপাধি গ্রামের প্রধানীয়া বাড়িতে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত গৃহবধূ ওই গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী।

নিহতের মেয়ে নাছিমা বলেন, আমার ভাইয়ের মেয়ে (নিহতের নাতিন) শুক্রবার রাতে আঙ্গুর খাওয়ার সময় একটা আঙ্গুর ফল হাত থেকে পরে খাটের নিচে চলে যায়। সেই আঙ্গুর ফলটা আমার মা রানু বেগম খাটের নিচ থেকে আনতে গেলে কোবরা সাপ তাকে কামড় দেয়। ওই সময় গুরুতর আহত অবস্থায় আমার মাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

প্রতিবেশী আবদুল মতিন বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার পথেই সাপে কাটা রানু বেগম মারা যায়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়। সে চার মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানের জননী ছিল। তার ছেলে প্রবাসে থাকে। তার স্বামী ৩ বছর পূর্বে মৃত্যুবরণ করেছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

মতলব পৌর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

মতলবে সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

Update Time : 10:13:37 pm, Saturday, 2 August 2025

চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিষধর কোবরা সাপের কামড়ে রানু বেগম (৪৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

জানা যায়, শুক্রবার (১ আগষ্ট) রাতে উপজেলার উপাধি উত্তর ইউনিয়নের উপাধি গ্রামের প্রধানীয়া বাড়িতে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত গৃহবধূ ওই গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী।

নিহতের মেয়ে নাছিমা বলেন, আমার ভাইয়ের মেয়ে (নিহতের নাতিন) শুক্রবার রাতে আঙ্গুর খাওয়ার সময় একটা আঙ্গুর ফল হাত থেকে পরে খাটের নিচে চলে যায়। সেই আঙ্গুর ফলটা আমার মা রানু বেগম খাটের নিচ থেকে আনতে গেলে কোবরা সাপ তাকে কামড় দেয়। ওই সময় গুরুতর আহত অবস্থায় আমার মাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।

প্রতিবেশী আবদুল মতিন বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার পথেই সাপে কাটা রানু বেগম মারা যায়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়। সে চার মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানের জননী ছিল। তার ছেলে প্রবাসে থাকে। তার স্বামী ৩ বছর পূর্বে মৃত্যুবরণ করেছেন।