• শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চাঁদপুর সদর থানায় ঢুকে পুলিশ কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করলেন শিক্ষার্থীরা, ওসি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি চাঁদপুরে ৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড, শহরে জলাবদ্ধতা পুলিশ সুপারেরর সাথে বৈশম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মতবিনিময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সাথে সদর উপজেলা ইউএনও’র মতবিনিময় সভা চাঁদপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কচুয়ায় রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার নোয়াখালীর সাবেক এমপি স্ত্রী ও সন্তানসহ আটক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে চান কিনা রয়টার্সের প্রশ্নের জবাবে যা বললেন নাহিদ কচুয়ায় সড়কে যানজট নিরসনে স্কাউট সদস্য ও সাধারন শিক্ষার্থী বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের স্বরণে দশানী এলাকায় আলোচনা সভা ও দোয়া

মতলবে আগাম খিরা চাষে লাভবান চাষিরা!

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩
মতলবে আগাম খিরা চাষে লাভবান কৃষকরা।

কম খরচে বেশি উৎপাদন ও বাজারে ভালো দামে বিক্রি করে লাভবান হওয়া যায় বলে কৃষকরা এর চাষে ঝুঁকছেন। মতলব উত্তর উপজেলা’সহ জেলায় ব্যাপক পরিমানে খিরা চাষ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় ও গাছের কোনো রোগবালাই না হওয়ায় কৃষকরা বেশি ফলন পেয়েছেন।

উপজেলার কলসভাঙ্গা, গজরা, ওটারচর, ছেংগারচর, ইমামপুর, চরকাশিম, জহিরাবাদ, চরওমেদ গ্রাম সহ আরো সকল গ্রামের মাঠে খিরার চাষ করা হয়েছে। এখানকার উৎপাদিত খিরা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে প্রতিদিন ঢাকা’সহ দেশের বিভিন্ন শহরে চলে যাচ্ছে। খিরা চাষে খরচ কম ও উৎপাদন বেশি হয় বলে এইসব এলাকার কৃষকরা এর বেশি আগ্রহী হয়েছেন।

আবহাওয়া ভালো থাকায় ও গাছের কোনো রোগবালাই না হওয়ায় কৃষকরা বাম্পার ফলন পেয়েছেন। বর্তমান বাজারে কৃষকরা প্রতিমণ খিরা ২০০০-২২০০টাকা দরে বিক্রি করতে পারছেন।

কৃষক কবির হোসেন বলেন, আমি এবছর ১ বিঘা জমিতে খিরার চাষ করেছি। চাষে আমার প্রায় ৩৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। আশা করছি খিরা বিক্রি করে খরচ বাদে ৮০-৯০ হাজার টাকা লাভ করতে পারবো।
কৃষক আজগর আলী বলেন, খিরা চাষে খরচ কম লাভ বেশি হয়। তাই আমি প্রতি বছর খিরার চাষ করি। এখানকার উৎপাদিত খিরা ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আমিও ছাড়াও স্থানীয় আরো অনেক চাষিরা প্রতি বিঘা জমি ২০ হাজার টাকায় লিজ নিয়ে খিরার চাষ করে থাকেন।

মতলব উত্তর উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল মোহাম্মদ আলী বলেন, মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্প এলাকা বর্ষায় পানি জমে না থাকা ও চরাঞ্চলে পলি মাটির উর্বরতা থাকায় কৃষকরা খিরার চাষ করেন। কম খরচে চাষ করা যায় বলে কৃষকরা এর ব্যাপক পরিমানে চাষ করে থাকেন। চাষ করে সফলতার পাশাপাশি তারা লাভবানও হতে পারেন। আশা করছি আগামীতে এর চাষ আরো বৃদ্ধি পাবে। এখানকার কৃষকরা বিঘাপ্রতি ৫০-৬০ হাজার টাকা লাভ করতে পারেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০