• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা

ইউক্রেনের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে ভয়াবহ হামলা কি যুদ্ধাপরাধ

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২২
রাশিয়ার বোমা হামলায় বিধ্বস্ত ইউক্রেনের একটি তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ইউক্রেনের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে বারবার ভয়াবহ হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া। শীতে ইউক্রেনীয়দের দুর্ভোগ বাড়াতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা জোরদার করা হয়েছে। এতে লাখ লাখ নাগরিক অন্ধকারে জীবন কাটাচ্ছেন।

বারবার ব্ল্যাকআউট দিতে হচ্ছে। ইউক্রেনীয়রা তাপ, বিদ্যুৎ ও পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। শীতে যেখানে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস বিরাজ করে, সেখানে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থা তৈরি করে রাখাটা কি রাশিয়ার যুদ্ধাপরাধ নয়?

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ স্থাপনায় রাশিয়ার হামলার নিন্দা জানিয়েছে দেশটির সরকার এবং পশ্চিমা দেশগুলো। তারা এটিকে যুদ্ধাপরাধ বলে আখ্যা দিয়েছে। কারণ এতে বেসামরিক লোকজনের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।

তবে যুদ্ধের সময় বিদ্যুৎ অবকাঠামোয় হামলা যুদ্ধেরই অংশ। তাই বলা হচ্ছে— রাশিয়ার এই কৌশল কি আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী?

বিবিসির প্রতিবেদন বলছে, কিছু সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও সামরিক স্থাপনায় ব্যবহার হওয়ার কারণে দেশটির বিদ্যুৎ স্থাপনার কিছুর অংশ রাশিয়ার ‘বৈধ’ লক্ষবস্তু হতে পারে।

১৯৯১ সালে ইরাক যুদ্ধে মার্কিন বাহিনী দেশটির তেল ক্ষেত্রে ব্যাপক হামলা চালায়, যার সমালোচনাও হয়েছিল ব্যাপক হারে।

এর পর ১৯৯৯ সালে সার্বিয়া যুদ্ধে ন্যাটো বিদ্যুৎ স্থাপনায় হামলা চালায়। এ দুটি ঘটনাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে ভুক্তভোগী হয়েছিল সাধারণ মানুষ।

এ ক্ষেত্রে একসময় কার্যত গোলাবর্ষণ ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে সামরিক স্থাপনাকে নিষ্ক্রিয় করতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হতো।

তবে রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক নাগরিক ও ইউক্রেনের অবকাঠামোগুলোকে হামলার লক্ষবস্তুতে পরিণত করার বিষয়টিকে অস্বীকার করেছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেনের সামরিক কমান্ড ও এর সঙ্গে সম্পর্কিত অবকাঠামোগুলোতেই হামলা চালানো হয়েছে।

সামরিক স্থাপনায় হামলার সময় বেসামরিক মৃত্যু বা হতাহতের ঘটনা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন নাও হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে ক্ষতির অনুপাত বিবেচ্য বিষয়।

তবে ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যে নভেম্বরের হামলায় এক কোটি মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আছে, আর দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার অর্ধেক ধ্বংস হয়ে গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০