• রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
হাজীগঞ্জের গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ পোস্ট মাস্টার হলেন হাজীগঞ্জের খোরশেদ আলম ধার্মিক ছেলে পেলে অভিনয় ছেড়ে বিয়ে করবেন মডেল প্রিয়াঙ্কা হাজীগঞ্জে নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রতিমা বিসর্জনে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব হাজীগঞ্জের মনিনাগে সম্পতিগত বিরোধের জেরধরে হামলা, ৮জন আহত ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ মতলব উত্তরে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ শাহরাস্তিতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে রবি শস্য বীজ ও নগদ অর্থ প্রদান শেখ হাসিনার জন্মদিন পালনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ফরিদগঞ্জ ॥ বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তরা

মতলবে আগাম খিরা চাষে লাভবান চাষিরা!

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩
মতলবে আগাম খিরা চাষে লাভবান কৃষকরা।

কম খরচে বেশি উৎপাদন ও বাজারে ভালো দামে বিক্রি করে লাভবান হওয়া যায় বলে কৃষকরা এর চাষে ঝুঁকছেন। মতলব উত্তর উপজেলা’সহ জেলায় ব্যাপক পরিমানে খিরা চাষ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় ও গাছের কোনো রোগবালাই না হওয়ায় কৃষকরা বেশি ফলন পেয়েছেন।

উপজেলার কলসভাঙ্গা, গজরা, ওটারচর, ছেংগারচর, ইমামপুর, চরকাশিম, জহিরাবাদ, চরওমেদ গ্রাম সহ আরো সকল গ্রামের মাঠে খিরার চাষ করা হয়েছে। এখানকার উৎপাদিত খিরা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে প্রতিদিন ঢাকা’সহ দেশের বিভিন্ন শহরে চলে যাচ্ছে। খিরা চাষে খরচ কম ও উৎপাদন বেশি হয় বলে এইসব এলাকার কৃষকরা এর বেশি আগ্রহী হয়েছেন।

আবহাওয়া ভালো থাকায় ও গাছের কোনো রোগবালাই না হওয়ায় কৃষকরা বাম্পার ফলন পেয়েছেন। বর্তমান বাজারে কৃষকরা প্রতিমণ খিরা ২০০০-২২০০টাকা দরে বিক্রি করতে পারছেন।

কৃষক কবির হোসেন বলেন, আমি এবছর ১ বিঘা জমিতে খিরার চাষ করেছি। চাষে আমার প্রায় ৩৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। আশা করছি খিরা বিক্রি করে খরচ বাদে ৮০-৯০ হাজার টাকা লাভ করতে পারবো।
কৃষক আজগর আলী বলেন, খিরা চাষে খরচ কম লাভ বেশি হয়। তাই আমি প্রতি বছর খিরার চাষ করি। এখানকার উৎপাদিত খিরা ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আমিও ছাড়াও স্থানীয় আরো অনেক চাষিরা প্রতি বিঘা জমি ২০ হাজার টাকায় লিজ নিয়ে খিরার চাষ করে থাকেন।

মতলব উত্তর উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল মোহাম্মদ আলী বলেন, মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্প এলাকা বর্ষায় পানি জমে না থাকা ও চরাঞ্চলে পলি মাটির উর্বরতা থাকায় কৃষকরা খিরার চাষ করেন। কম খরচে চাষ করা যায় বলে কৃষকরা এর ব্যাপক পরিমানে চাষ করে থাকেন। চাষ করে সফলতার পাশাপাশি তারা লাভবানও হতে পারেন। আশা করছি আগামীতে এর চাষ আরো বৃদ্ধি পাবে। এখানকার কৃষকরা বিঘাপ্রতি ৫০-৬০ হাজার টাকা লাভ করতে পারেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০