শিরোনাম:
কচুয়ায় বিউটিশিয়ানকে তুলে নিয়ে শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষে ধর্ষণ, যুবক গ্রেপ্তার কচুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার কচুয়ায় বিষপানে ৩ সন্তানের জননীর আত্মহত্যা হাজীগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হাটিলা পশ্চিম ও ভলিবলে গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়ন বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের আইডিয়াল ক্লাব ও পাঠাগারের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আ‘লীগ নেতার বাড়ীতে গোপন বৈঠক, গ্রে ফ তা র ৮ হাজীগঞ্জে ফুটবল ও কাবাডিতে চ্যাম্পিয়ন পৌরসভা, ব্যাডমিন্টনে কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন আগামী সাত দিনের মধ্যে সকল রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার হাজীগঞ্জে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু আমেরিকার স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে শপথ নিয়ে প্রথম ভাষণে বললেন ট্রাম্প

রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজি সেলিম

ত্রিনদী অনলাইন
ত্রিনদী অনলাইন
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩

জামিনে মুক্তি পেয়েছেন পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিম। মঙ্গলবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ডেপুটি জেলার সেলিম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে দুপুর ১টায় সেলিমের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কারাগারের একটি টিম হাজি সেলিমের জামিনের কাগজপত্র নিয়ে বিএসএমএমইউতে প্রবেশ করেন। পরে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষের কাছে তাকে বুঝিয়ে দেন। সরিয়ে নেওয়া হয় কারা পুলিশের নিরাপত্তা।

তবে এখনো হাসপাতাল ছাড়েননি হাজি সেলিম। তিনি বিএসএমএমইউয়ের ৬১১ নম্বর কেবিনে চিকিৎসাধীন।

গত ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য হাজি মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একই সঙ্গে ১০ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে হাজি সেলিমকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা। দুদকের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশিদ আলম খান।

২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজি সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাকে দুই ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। ২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজি সেলিম। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে তার সাজা বাতিল করেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। ওই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
সে অনুসারে শুনানি শেষে ২০২১ সালের ৯ মার্চ বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

ফেসবুক

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১