হাজীগঞ্জে দাখিল পরীক্ষায় উপজেলার ২৩টি মাদরাসা থেকে এ বছর ১২২১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৮৯৯ জন। পাশের হার ৭৩.৬৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১জন, এ গ্রেড ২৬৩ জন, এ মাইনাস ২৫০ জন, বি গ্রেড ২৩১ জন, সি গ্রেড ১২৪ জন ও ডি গ্রেড ১০ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩২২ জন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সারাদেশে একযোগে সকল শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত ফলাফলে উপজেলায় জিপিএ-৫ এর দিক থেকে সেরা অবস্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ আহমাদিয়া কামিল মাদরাসা।
এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১৭৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৩০ জন। পাশের হার ৭৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন, এ গ্রেড ৫১ জন, এ মাইনাস ২৮ জন, বি গ্রেড ২৯ জন ও সি গ্রেড ১৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪৮ জন।
রাজারাগাঁও ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৯৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৬৪ জন। পাশের হার ৯০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড ২৭ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১১ জন ও সি গ্রেড ১৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩১ জন।
নেছারাবাদ ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৬৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৫৩ জন। পাশের হার ৮১.৫৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ২৯ জন, এ মাইনাস ১৭ জন ও বি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন।
রামচন্দ্রপুর ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৬ জন। পাশের হার ৮৩.৮৭ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৬ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
সুহিলপুর এবিএস ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৭৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৫৮ জন। পাশের হার ৭৪.৩৬ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৬ জন, এ মাইনাস ১৯ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২০ জন।
ছাহেল আবাদ এম.এন ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৫৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৫ জন। পাশের হার ৭৭.৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৩ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ১২ জন ও সি গ্রেড ৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৩ জন।
বেলচোঁ কারিমাবাদ ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৮৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৫৬ জন। পাশের হার ৭৭.৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড ৮ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ২১ জন ও সি গ্রেড ১০ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন।
সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৭ জন। পাশের হার ৬৮ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৩ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৮ জন।
নওহাটা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৮৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৫৫ জন। পাশের হার ৬৬.২৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১৪ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১৭ জন, সি গ্রেড ৮ ও ডি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৮ জন।
বাকিলা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা থেকে ৫৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩৯ জন। পাশের হার ৬৭.৬৪ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১১ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন।
কাপাইকাপ আলিম মাদরাসা থেকে ৫৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪০ জন। পাশের হার ৭০.১৭ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১৭ জন, এ মাইনাস ৮ জন, বি গ্রেড ৪ জন, সি গ্রেড ৭ জন ও ডি গ্রেড পেয়েছে ৪ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৭ জন।
বলাখাল এম.এন আলিম মাদরাসা থেকে ৪৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩৪ জন। পাশের হার ৭০.৮৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৬ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ৯ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৪ জন।
কাকৈরতলা ইসলামীয়া আলিম মাদরাসা থেকে ৪৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৮ জন। পাশের হার ৭০ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড ৪ জন, এ মাইনাস ১০ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৫ জন।
দেশগাঁও দারুস সুন্নাহ ইসলামীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৫ জন। পাশের হার ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৪ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৫ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন।
রাজাপুর ইসলামীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২২ জন। পাশের হার ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
মদিনাতুল উলুম ইসলামীয়া দাখিলা মাদরাসা থেকে ৫৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৬ জন। পাশের হার ৭৯.৩১ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৭ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ১৭ জন ও সি গ্রেড ৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন।
মাদরাসে আবেদীয়া মোজাদ্দেদীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৮ জন। পাশের হার ৮৭.৫০ শতাংশ। এর মধ্যে এ মাইনাস পেয়েছে ৭ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
ডাটরা শিবপুর আজিজিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৪২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩৭ জন। পাশের হার ৮৮.০৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, এ গ্রেড ৮ জন, এ মাইনাস ১৯ জন, বি গ্রেড ৭ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
উচ্চগাঁও ইসলামীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৯ জন। পাশের হার ৮৫ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১১ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
রাজাপুর ছিদ্দিকিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে থেকে ৩৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩০ জন। পাশের হার ৮৩.৩৩ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ২ জন, এ মাইনাস ৭ জন, বি গ্রেড ১৫ জন ও সি গ্রেড ৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
শ্রীপুর মকবুল আহমেদ ইছমাইলীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৮ জন। পাশের হার ৮১.৮২ শতাংশ। এর মধ্যে এ মাইনাস পেয়েছে ৮ জন, বি গ্রেড ৩ জন, সি গ্রেড ৬ ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
হাজেরা আলী ক্যাডেট দাখিল মাদরাসা থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৯ জন। পাশের হার ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৮ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৪ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
আলী আহমেদ ইসলামিয়া একাডেমিক দাখিল মাদরাসা থেকে ১৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১০ জন। পাশের হার ৬২.৫০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, বি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
ড ৫ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন।
রাজাপুর ইসলামীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২২ জন। পাশের হার ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ১ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
মদিনাতুল উলুম ইসলামীয়া দাখিলা মাদরাসা থেকে ৫৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৬ জন। পাশের হার ৭৯.৩১ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৭ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ১৭ জন ও সি গ্রেড ৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন।
মাদরাসে আবেদীয়া মোজাদ্দেদীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৮ জন। পাশের হার ৮৭.৫০ শতাংশ। এর মধ্যে এ মাইনাস পেয়েছে ৭ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ৭ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
ডাটরা শিবপুর আজিজিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৪২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩৭ জন। পাশের হার ৮৮.০৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, এ গ্রেড ৮ জন, এ মাইনাস ১৯ জন, বি গ্রেড ৭ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
উচ্চগাঁও ইসলামীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৯ জন। পাশের হার ৮৫ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১১ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
রাজাপুর ছিদ্দিকিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে থেকে ৩৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩০ জন। পাশের হার ৮৩.৩৩ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ২ জন, এ মাইনাস ৭ জন, বি গ্রেড ১৫ জন ও সি গ্রেড ৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
শ্রীপুর মকবুল আহমেদ ইছমাইলীয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৮ জন। পাশের হার ৮১.৮২ শতাংশ। এর মধ্যে এ মাইনাস পেয়েছে ৮ জন, বি গ্রেড ৩ জন, সি গ্রেড ৬ ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
হাজেরা আলী ক্যাডেট দাখিল মাদরাসা থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৯ জন। পাশের হার ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৮ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৪ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
আলী আহমেদ ইসলামিয়া একাডেমিক দাখিল মাদরাসা থেকে ১৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১০ জন। পাশের হার ৬২.৫০ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, বি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।